তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির দৈনন্দিন ব্যবহারে আমাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তন।

৬ষ্ঠ শ্রেণীর ২০২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের ৬ষ্ঠ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্টের নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর প্রকাশ করা হলো। যার প্রশ্ন ইতোমধ্যে আমরা আমাদের ওয়েবসাইট allexamresult.com প্রকাশ করেছি। আপনি যদি ৬ষ্ঠ শ্রেণীর 2022 শিক্ষা বর্ষের শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। কেননা আপনি আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ৬ষ্ঠ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্টের নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

ষষ্ঠ শ্রেণীর এমন অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা ৬ষ্ঠ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন পেয়েছেন কিন্তু উত্তর পাননি। তাদের জন্য আমাদের আজকের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ৬ষ্ঠ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের উত্তরের এই পোষ্ট। ফলে শিক্ষার্থীরা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে তাদের কাঙ্ক্ষিত ৬ষ্ঠ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্টের প্রশ্ন সহ এর উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। যা শিক্ষার্থীদের নির্ভুলভাবে এসাইনমেন্ট তৈরি করে বিদ্যালয় জমা প্রদান করতে সহযোগিতা করবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ৬ষ্ঠ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর পেতে নিচের অংশ ভালভাবে পড়ুন।

৬ষ্ঠ শ্রেণি ৬ষ্ঠ সপ্তাহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট প্রশ্ন 2022

প্রিয় ৬ষ্ঠ শ্রেণীর 2022 শিক্ষা বর্ষের শিক্ষার্থীরা। তোমরা তোমাদের সুবিধার্থে উত্তরের সাথে সাথে আমরা প্রশ্ন তুলে ধরেছি। যাতে করে শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন দেখে প্রশ্ন বুঝে এবং এর নং অনুযায়ী উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারে। যেহেতু বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রধান লক্ষ্য হল এসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তক এর সাথে সম্পৃক্ত করা। তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উচিত প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন ভালোভাবে বুঝে এসাইনমেন্ট তৈরি করা। এজন্য আমরা ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ৬ষ্ঠ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তরে পাশাপাশি এর প্রশ্ন তুলে ধরেছে। ফলে শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন বুঝে এবং আমাদের নমুনা উত্তরটি ভালোভাবে পড়ে এর সাথে সংযোজন-বিয়োজন করে এসাইনমেন্ট তৈরি করে নিতে পারবে। নিচে প্রশ্ন দেওয়া হল।

অ্যাসাইনমেন্ট (শিরােনামসহ)ঃ

তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির দৈনন্দিন ব্যবহারে আমাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তন।

শিখনফল/বিষয়বস্তুঃ

  • ১। কোথায় কোথায় তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে তা বর্ণনা করতে পারবে;
  • ২। নিজের স্কুলে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে একটা পােস্টার তৈরি করতে পারবে।

অ্যাসাইনমেন্ট প্রণয়নের নির্দেশনাঃ

অ্যাসাইনমেন্টটি সম্পন্ন করার জন্য নিচের ধাপসমূহ অনুসরণ। করতে হবে।

  1. ১। ব্যক্তিগত এবং সামাজিক যােগাযােগে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির ব্যবহার বর্ণনা
  2. ২। শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির ব্যবহার ব্যাখ্যা
  3. ৩। চিকিৎসা ক্ষেত্রে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির ভূমিকা ব্যাখ্যা
  4. ৪। ব্যাংকিং-এ তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির গুরুত্ব ব্যাখ্যা

৬ষ্ঠ শ্রেণী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৬ষ্ঠ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2022

৬ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা নিশ্চয়ই ভাবছে আমরা ইতোমধ্যে ৬ষ্ঠ সপ্তাহের প্রশ্ন পেয়েছি কিন্তু উত্তর কোথায়? তাদের সমস্ত ভাবনার অবসান ঘটিয়ে আমরা আমাদের আর্টিকেল এর এই পর্বে ৬ষ্ঠ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর প্রকাশ করেছি। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ৬ষ্ঠ শ্রেণি ৬ষ্ঠ সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট নমুনা উত্তরটি ভালোভাবে পড়ে বুঝে নিজে নিজে অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করার জন্য অনুরোধ করা হলো। এত করে শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশ ঘটবে। তাই শিক্ষার্থীরা চলো আর দেরি না করে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ৬ষ্ঠ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্টের নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর দেখে নেয়া যাক। যা আমাদের ওয়েবসাইটের বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।

উত্তরঃ

(ক) নং প্রশ্নের উত্তর

ব্যক্তিগত ও সামাজিক যােগাযোগের ক্ষেত্রে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির  ব্যবহার

ব্যক্তিগত ও সমাজ জীবনে সহজে যােগাযােগের ক্ষেত্রে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির ব্যবহার অনস্বীকার্য। এক্ষেত্রে মােবাইল ফোন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি। মােবাইলে কথা বলা বা এসএমএস দেওয়ার মাধ্যমে যােগাযােগ বৃদ্ধি পায়। মােবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ই-মেইল বা চ্যাটিং করা যায়। শুধু মােবাইল ফোন দিয়েই আমরা আজকাল একে অন্যের সাথে অনেক বেশি যােগাযােগ করতে পারি। তার সাথে এসএমএস, ই-মেইল, চ্যাটিং এমন কী সামাজিক যােগাযােগ নেটওয়ার্কের কথা যদি বিবেচনা করি তাহলে দেখতে পাবে যােগাযােগের ক্ষেত্রে একটা অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। সুতরাং, একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনকে সহজ ও গতিশীল করেছে।

(খ) নং শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার:

শিক্ষাক্ষেত্রে এখন মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের সাহায্যে পড়াশুনার অনেক চমকপ্রদ ভিডিও দেখানাে যায়, বিজ্ঞানের বিষয়গুলোকে খ্রিনে প্রদর্শন করা যায়, শিক্ষার্থীরা এখন পরীক্ষার হলে গিয়ে খাতায় লেখার পরিবর্তে সরাসরি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা একটি জায়গায় অবস্থান করেও দেশ-বিদেশের বিভি| বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে পারে প্রস্তুতির কল্যাণে। এখন হয়তাে শিক্ষার্থীদের ভুলে ব্যাগ বােঝাই করে এই নিয়ে যেতে হয়, কিছুদিন পর তাও হয়তাে প্রয়ােজন হবে না। একটি ই-বুকের কল্যাণে তার তাদের সকল পাঠ্যবই ই-বুক আকারে সাথে নিয়ে ঘুরতে পারবে। এমনকি শুধু পাঠ্যবই নয়, লাইব্রেরির অনেক প্রয়ােজনীয় বই এখন তারা প্রযুক্তির আশীর্বাদে ই-বুক আকারে সাথে নিয়ে ঘুরছে। এভাবেই শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা হচ্ছে। সুতরাং, শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির ভূমিকা অপরিসীম।

(গ) নং চিকিৎসাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযােগ প্রযুক্তি

আজকাল আইসিটি ব্যবহার না করে চিকিৎসার কথা কল্পনাও করা যায় না। কেউ যদি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যায়, তখন তার সব ধরনের তথ্য সংরক্ষণ থেকে শুরু করে তার চিকিৎসার বিভিন্ন খুটিনাটি আইসিটি ব্যবহার করে সংরক্ষণ করা সম্ভব। দূর থেকে টেলিফোন ব্যবহার করেও স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া যায়। সেটার নাম দেওয়া হয়েছে টেলিমেডিসিন। কম্পিউটার দ্বারা রােগ নির্ণয় ও ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণের কাজ করলে ভুল হবার সম্ভাবনা কম থাকে। এছাড়া কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত স্ক্যানার মস্তিষ্ক ও শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অংশ সূক্ষভাবে পরীক্ষা করে কোথাও কোনাে অস্বাভাবিকতা আছে কিনা তা বলে দিতে পারে। এছাড়াও বর্তমানে ক্যান্সার রােগের চিকিৎসা ও টিউমারের গঠন প্রকৃতি সম্পর্কে কম্পিউটারের সাহায্যে গবেষণা করা যাচ্ছে।

(ঘ) নং ব্যাংকিং-এ তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি গুরুত্ব

একটা সময় ছিল যখন মানুষকে ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে সেই বছকে যেতে হতাে, যেখানে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টটি পোেলা হয়। কিন্তু আধুনিকতার ছোঁয়ায় ব্যাংকিং-এর ক্ষেত্রেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। ব্যাংকিং ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে এখন প্রায় সব ব্যাংক অনলাইন হয়ে গেছে। ফলে ঐ সমস্ত ব্যাংকের গ্রাহকরা ঐ ব্যাংকের যে কোনাে শাখা হতে টাকা তুলতে পারেন। এমনকি ব্যাংক কার্ড দিয়ে এটিএম মেশিন থেকে যেকোনাে সময় টাকা তােলা যায়। ইদানিং মােবাইল টেলিফোন ব্যবহার করেও ব্যাংকিং শুরু হয়েছে। অনলাইন ব্যাংকিং দিয়ে দিনরাত চকিশে ঘটায় যেকোনাে সময় টা তােলা যায়। আবার যে সব ব্যাংক অনলাইন হয়ে গেছে সেগুলােতে দেশের যেকোনাে শাখা হতে টাকা তােলা যায়। পরিশেষে বলা যায়, তথ্য ও মেগাযােগ প্রযুক্তি ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রকে অধিকতর গতিশীল করেছে। মানুষের নিকট ব্যাংকিংকে অতি সহজ করে দিয়েছে।

আরও দেখুনঃ

৬ষ্ঠ শ্রেণী [৬ষ্ঠ সপ্তাহ] ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট উত্তর 2022। PDF উত্তর ডাউনলোড

Check Also

HSC English (New) Short Syllabus 2022- Download the (Updated) PDF File

Again, HSC Exam Batch 2022 English short syllabus has been changed and published. The English …