একজন আদর্শ ব্যবস্থাপকের দক্ষতা নির্ভর করে ব্যবস্থাপনার নীতি গুলো সঠিক প্রয়োগের ওপর কথাটির- যথার্থতা মূল্যায়ন।

বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশিত এইচএসসি 2021 সালের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অ্যাসাইনমেন্টের নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর প্রকাশ করা হলো। প্রশ্নে উল্লেখিত নির্দেশক অংশের চারটি প্রশ্নের আমরা সবকটি প্রশ্নের পূর্ণাঙ্গ উত্তর তৈরি করে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করেছি। যা শিক্ষার্থীদের বরাদ্দকৃত 16 নম্বর এর মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেতে সহযোগিতা প্রদান করবে। নেটে এইচএসসি 2021 ষষ্ঠ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর দেওয়া হল।

এইচএসসি 2021 ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ২য় পত্র এসাইনমেন্ট উত্তর

প্রিয় এইচএসসি 2021 সালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা। আপনাদের ষষ্ঠ সপ্তাহের নির্ধারিত ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্রের উত্তর নিচে দেওয়া হল।

অ্যাসাইনমেন্টঃ

একজন আদর্শ ব্যবস্থাপকের দক্ষতা নির্ভর করে ব্যবস্থাপনার নীতি গুলো সঠিক প্রয়োগের ওপর কথাটির- যথার্থতা মূল্যায়ন।

উত্তরঃ

ক) ব্যবস্থাপনা নীতির ধারণাঃ

নীতি হল একটি রূপরেখা যা ব্যবসায় পরিচালনায় সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা প্রদান করে।অর্থনীতি অর্থ হলাে নিয়ম বিধান। আর ব্যবস্থাপনার নীতিমালা হচ্ছে ব্যবস্থাপকীয় কার্যাবলী সুষঠুভাবে সম্পাদনের মৌলিক বিবৃতি। হঠাৎ ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী সম্পাদন করার ক্ষেত্রে যে সকল রুপরেখা বা নিয়ম অনুসরণ করতে হয় তাই হল ব্যবস্থাপনার নীতিমালা। বিভিন্ন ব্যবস্থাপনাবিদ, ব্যবস্থাপনা নীতির বিভিন্ন সংজ্ঞা প্রদান করেছেন ১) জি আর টেরি এবং ফ্রাঙ্কলিন-এর মতে, নীতি হচ্ছে একটি মৌলিক বিবরণী বা সত্য যা ভাবনা বা কার্যের দিক নির্দেশক হিসেবে কাজ করে।

ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কার্যাদি কতগুলাে আদর্শবান নীতির উপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয়। বিভিন্ন ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ স্ব-স্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যবস্থাপনার মূলনীতি সম্পর্কে আলােকপাত করলেও ১৯১৬ সালে ফরাসি প্রকৌশলী আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেওল কর্তৃক প্রদত্ত ১৪ টি নীতি কে অদ্যাবধি গ্রহণযােগ্য সর্বজনীন ও কার্যকর নীতি হিসেবে অভিহিত করা হয়। আধুনিক ব্যবসায়ের জটিলতা ও পরিবর্তনশীল অবস্থার কারণে ব্যবস্থাপনা নীতি সমূহের সম্প্রসারণ ঘটেছে। তাই হেনরি ফেয়ল প্রদত্ত ১৪ টি নীতি ছাড়াও আধুনিক ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞগণ ব্যবস্থাপনার আরাে কতিপয় প্রয়ােজনীয় নীতির উল্লেখ করেছেন। পরিশেষে বলা যায়, ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য অনুসরণকৃত নীতি হলাে ব্যবস্থাপনার নীতিমালা।

খ) ব্যবস্থাপনার মূলনীতি বা আদর্শ সমূহঃ

ব্যবস্থাপনার নীতিমালা হচ্ছে ব্যবস্থাপকীয় কার্যাবলী সুষঠুভাবে সম্পাদনের মৌলিক বিবৃতি। আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেওল কর্তৃক প্রদত্ত ১৪ টি নীতি কে অদ্যাবধি গ্রহণযােগ্য সর্বজনীন ও কার্যকর নীতি হিসেবে অভিহিত করা হয়। নিম্নে ব্যবস্থাপনার মূলনীতি সমূহ বর্ণনা করা হলােঃ

১) কার্য বিভাগের নীতি বিশেষজ্ঞতার উপর প্রতিষ্ঠিত এ নীতিতে প্রতিষ্ঠানের সকল কার্যাবলী কে কাজের ধরন অনুযায়ী বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে এক একজন কর্মীর উপর কার্যভার অর্পণ করা হয়। এর ফলে ব্যবস্থাপনা দক্ষতা বৃদ্ধি পায় এবং বিশেষজ্ঞ কর্মী গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

২) কর্তৃত্ব ও দায়িত্বের নীতি প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত সকল স্তরের কর্মীদের উপর কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব সমানভাবে অর্পণ করতে হবে। কেননা কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব পরস্পর নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত। এ নীতি অনুযায়ী প্রতিটি কর্মীকে দায়িত্ব প্রদানের পাশাপাশি সমানুপাতিক হারে ক্ষমতা প্রদান করা হয়।

৩) নিয়মানুবর্তিতার নীতি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাফল্য সাফল্য অনেকাংশে নিয়মানুবর্তিতার উপর নির্ভরশীল।প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত শ্রমিক কর্মীদের আনুগত্য ও নৈতিকতা সৃষ্টি প্রতিষ্ঠানের রীতিনীতি মেনে চলা ইত্যাদির মাধ্যমে নিয়মানুবর্তিতা নিশ্চিত করা যায়।

৪)) আদেশের ঐক্যনীতিঃ এই নীতি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত প্রত্যেক কর্মীকে শুধু একজন উর্ধ্বতন নির্বাহীর আদেশ মেনে চলতে হবে।

৫)এ নির্দেশের ঐক্যনীতি প্রতিষ্ঠান কর্মীবৃন্দের প্রচেষ্টাকে একটি বিশেষ উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষে নিয়ােজিত করার জন্য একজন নির্বাহী একটি পরিকল্পনার ভিত্তিতে নির্দেশ প্রদান করবে।

৬) সাধারণ স্বার্থের প্রতি ব্যক্তি স্বার্থের নতি স্বীকার নীতি প্রতিষ্ঠানের সাধারণ সার্থকে যেকোনাে মূল্যে ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে।

৭) পারিশ্রমিকের নীতিঃ

কর্মীদের প্রদত্ত সেবা ও শ্রমের বিনিময়ে যে আর্থিক সুবিধাদি প্রদান করা হয় তাকে পারিশ্রমিক বলে। ব্যবস্থাপনাকে প্রত্যেক কর্মীর কাজের প্রকৃতি, পরিমাণ, যােগ্যতা, সময় ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ন্যায্য পারিশ্রমিক নির্ধারণ করা উচিত।

৮)কেন্দ্রীকরণ ও বিকেন্দ্রীকরণ নীতিঃ এ নীতি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনার হাতে অধিকতর কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকলেও নিম্নস্তরের কার্যাবলীর সিদ্ধান্তগুলাে বিকেন্দ্রীভূত থাকবে এর ফলে ব্যবস্থাপনার সকল পর্যায়ে কর্তৃত্ব বা ক্ষমতা পদ্ধতিগতভাবে সংরক্ষিত রাখা সম্ভব হয়।

৯) জোড়া মই শিকল নীতি প্রতিষ্ঠান শীর্ষ থেকে নিম্ন পর্যায় পর্যন্ত কর্তৃত্বের চেইন বা শৃঙ্খলা বজায় রাখা আবশ্যক। কর্তৃত্ব ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে ধাপে ধাপে অধঃস্থন এর কাছে নিচে নেমে আসবে।

১০) শংখলার নীতি প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত কর্মীদের শৃঙ্খলা বজায় রাখা ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি।

১১) ন্যায়পরায়ণতার নীতি ব্যবস্থাপনার একটি অন্যতম কর্মীর প্রতি ভালাে ব্যবহার সুবিচার পায়নি অন্যতম নীতি হচ্ছে প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত।

১২) চাকরির স্থায়িত্বের নীতি কর্মীদের নিকট চাকরি হলাে জীবিকার একমাত্র অবলম্বন। তারা সবসময় চাকরির স্থায়ীত্ব নিয়ে চিন্তিত থাকে। তাই ব্যবস্থাপনাকে প্রত্যেক কর্মীর চাকরির স্থায়িত্বের নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে।

১৩) উদ্যোগের নীতিঃ নতুন নতুন পরিকল্পনা ও পদ্ধতি উদ্ভাবন ও বাস্তবায়নের স্বাধীন প্রচেষ্টাকে উদ্যোগ বলে। প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে সেজন্য ব্যবস্থাপনাকে উপযুক্ত কার্য পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।

১৪) একতাই বলঃ ঐক্যবদ্ধভাবে বা সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে যেকোন জটিল কাজ সহজেই সম্পাদন করা যায়। তাই আধুনিক জটিল ও বৃহদায়তন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় ব্যবস্থাপনাকে মধুর শ্রম ব্যবস্থাপনা সম্পর্কের উপর অধিক গুরুত্ব আরােপ করতে হবে। আধুনিক ব্যবসায়ের জটিলতা ও পরিবর্তনশীল অবস্থার কারণে ব্যবস্থাপনা নীতি সমূহের সম্প্রসারণ ঘটেছে। তাই হেনরি ফেয়ল প্রদত্ত ১৪ টি নীতি ছাড়াও আধুনিক ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞগণ ব্যবস্থাপনার আরাে কতিপয় প্রয়ােজনীয় নীতির উল্লেখ করেছেন।

গ) বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতিমালাঃ

ব্যবস্থাপনার গর্ভানুগতিক পদ্ধতির পরিবর্তে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতি প্রয়ােগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সকল দিকে দক্ষতা অর্জন করাই হলাে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা। ১৯১২ সালে টেইলর এক সমাবেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন, শীঘ্রই অথবা অদূর ভবিষ্যতে গতানুগতিক পদ্ধতির স্থলে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ও পদ্ধতির ব্যবহার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে। ব্যবস্থাপনায় এফ. ডব্লিউ. টেইলর ১৯১১ সালে তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘Principles of Scientific Management’ এ বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার কতিপয় নীতি বা আদর্শ তুলে ধরেন, যা নিম্নরূপ

১. গতানুগতিক হাতুড়ে পদ্ধতির পরিবর্তে প্রতিটি কাজে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ব্যবহারঃ কর্মক্ষেত্রে গতানুগতিক পদ্ধতি অনুসরণের চেয়ে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বা কর্মপন্থা অনুসরণ করা অধিক তাৎপর্যপূর্ণ। আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপকের কার্যাবলী গতানুগতিক পদ্ধতির পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির অনুসরণ করায় এই নীতির মূল উদ্দেশ্য।

২. বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কর্মী নির্বাচন, প্রশিক্ষন দান ও তাদের উন্নয়নঃ যেকোনাে প্রতিষ্ঠানের সফলতা অনেকাংশেই তার কর্মীদের উপর নির্ভর করে। দক্ষ কর্মী বাহিনী পারে প্রতিষ্ঠানের সফলতা অর্জনে সহায়তা করতে। তাই কর্মী নির্বাচনে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করায় এই নীতির আলােচ্য বিষয়।

৩. ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে সউহার্দ্য সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠাঃ ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে সুসম্পর্ক পরিকল্পনা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বৈজ্ঞানিক মূলনীতিতে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি।

৪. ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে ও কর্তব্যের সুষ্ঠ বন্টনঃ এই নীতিতে ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে দায়িত্ব ও কর্তব্যের সুষ বন্টন এর কথা উল্লেখ রয়েছে। কর্মীদেরকে কর্তব্যের পাশাপাশি ক্ষমতাও প্রদান করা এই নীতির মূল উদ্দেশ্য।

ঘ) ব্যবস্থাপকের দক্ষতা বিচারে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনারনীতি বিশ্লেষণঃ

যে কোন প্রতিষ্ঠান সফলতা নির্ভর করে ঐ প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপকের উপর। মূলত প্রতিষ্ঠানের সকল নিয়ম-নীতি ব্যবস্থাপক অর্পণ করে থাকেন। এজন্য ব্যবস্থাপককে অবশ্যই দক্ষ হতে হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যে কোন প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপক নিয়ােগের ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপকের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়। কর্ম ক্ষেত্রে পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়া মূলত ব্যবস্থাপক নিয়ােগ দেওয়া হয় না। ব্যবস্থাপকের দক্ষতা বিচারের ক্ষেত্রে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিম্নে ব্যবস্থাপকের দক্ষতা বিচারে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার নীতি বিশ্লেষণ করা হলােঃ

১) কারিগরি দক্ষতাঃ প্রতিটা কাজ সম্পাদনের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতি, কৌশল বা যন্ত্রপাতি ব্যবহৃত হয় তা সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারা কারিগরী দক্ষতা হিসেবে গণ্য। ব্যবস্থাপকের কারিগরি দক্ষতার বিষয়টি আধুনিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতি মধ্যে এমন ভাবে আলােচনা করা নেই। কিন্তু এই বিষয়টিকে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতির মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

২) মানবীয় আত্ম ব্যক্তিত্ব দক্ষতাঃ মানবীয় আত্মব্যক্তিক দক্ষতা বলতে ব্যক্তি বা দলকুে বুঝে সে ভাবে তাদের সঙ্গে যােগাযােগ প্রতিষ্ঠা, নিজস্ব চিন্তার প্রতি তাদের সমর্থন আদায়, প্ররােচিত ও উৎসাহিত করার দক্ষতা কে বােঝায়। ব্যবস্থাপকের এর দক্ষতা টি আধুনিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতির। সাথে তেমন সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। কিন্তু এই বিষয়টি বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতি সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতির দ্বারা ব্যবস্থাপকের এ দক্ষতাটি পরিমাপ করা যায়।

৩) সমস্যা অনুধাবন্তের দক্ষতা প্রতিষ্ঠান সর্বোদয় নানান ধরনের সমস্যা লেগেই থাকে। এর মধ্যে অনেক সমস্যা অনেক সময় অপ্রকাশিত থাকে একজন দক্ষ ব্যবস্থাপকের দক্ষতা দিয়ে অনুধাবন করতে হয়। অনুধাবনের এই বিষয়টি বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতির মধ্যে কর্মী নির্বাচন ও প্রশিক্ষণের সাথে জড়িত। উপরিউক্ত আলােচনা হতে বলা ঋয় যে, ব্যবস্থাপকের দক্ষতা বিচারে আধুনিক ব্যবস্থাপনার মূলনীতি বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা অধিক তাৎপর্যপূর্ণ।

আরও দেখুনঃ

এইচএসসি ব্যাচ 2021 ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বীমা ২য় পত্র [৬ষ্ঠ সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান। www.dshe.gov.bd

এইচএসসি ব্যাচ 2021 উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ২য় পত্র [৬ষ্ঠ সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান।

Check Also

১০ম শ্রেণি [৩য় সপ্তাহ] ভূগোল ও পরিবেশ এসাইনমেন্ট উত্তর 2022। পিডিএফ উত্তর ডাউনলোড করুন এখানে

দশম শ্রেণীর 2022 শিক্ষাবর্ষের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের তৃতীয় সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট …