এসএসসি 2022 সালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সপ্তম সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্ট এর পূর্ণাঙ্গ উত্তর প্রকাশ করা হলো। আমরা ইতোমধ্যে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এসএসসি 2022 সপ্তম সপ্তাহের অর্থনীতির প্রশ্ন প্রকাশ করেছি। উত্তর প্রকাশ করতে কিছুটা বিলম্ব জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। আমরা ছাত্র-ছাত্রীদের কথা বিবেচনা করে প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টের নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর তৈরি করে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকি যা ছাত্র-ছাত্রীদের অ্যাসাইনমেন্টের সর্বোচ্চ নম্বর পেতে সহযোগিতা প্রদান করে। এসএসসি 2022 অর্থাৎ দশম শ্রেণীর সপ্তম সপ্তাহের অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্টের এর উত্তর পেতে নিচের অংশ ভালভাবে পড়ুন।
এসএসসি 2022 অর্থনীতি [৭ম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন
ছাত্র-ছাত্রীদের কথা বিবেচনা করে অর্থনীতির সপ্তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের উত্তরের পাশাপাশি এর প্রশ্ন পুনরায় তুলে ধরা হলো। ফলে ছাত্র-ছাত্রীরা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে অর্থনীতির ৭ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন দেখে এবং প্রশ্নের নং অনুযায়ী সঠিক ও নির্ভুল উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। নিচে প্রশ্ন দেওয়া হল।
অ্যাসাইনমেন্ট
মি, রবিন একটি পরিবহণ কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছেন। সরকারি পরিবহণ সংস্থা পরিচালিত বাসের টিকিটের মূল্যের তুলনায় তার বাসের টিকিটের মূল্য কিছুটা বেশি। তা সত্ত্বেও তার কোম্পানির ব্যবসা বেশ সফল। মি, রবিন যে ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় ব্যবসায় পরিচালনা সাথে তােমার পাঠ্যবইয়ের পঠিত অন্যান্য অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সাথে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য নিরূপন।
নির্দেশনা সংকেত/খাপ/পরিধি)ঃ
- বিভিন্ন ধরনের অর্থব্যবস্থার ধারণা
- মিঃ রবিনের ব্যবসাটির অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চিহ্নিতকরণ
- চিহ্নিত ব্যবস্থার সাথে অন্যান্য অর্থব্যবস্থাটির তুলনামূলক মূল্যায়ন একটি ছকের সাহায্যে দেখানাে।
- বাংলাদেশের জন্য কোন্ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গ্রহণযোগ্য তা যুক্তিসহ বর্ণনা (প্রথম অধ্যায়)
এসএসসি 2022 অর্থনীতি [৭ম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর
প্রিয় এসএসসি 2022 অর্থাৎ বর্তমানে দশম শ্রেণির মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা। চলুন দেরি না করে আপনাদের সপ্তম সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্টের নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর দেখে নেয়া যাক।
উত্তরঃ
বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য নিরূপণ
অর্থনৈতিক ব্যবস্থাঃ
সমাজে মানুষের সম্পত্তির অধিকার, উৎপাদন পদ্ধতি, বিনিময় পদ্ধতি, বণ্টন পদ্ধতি, ভােগ পদ্ধতি বা ভােগ ক্ষেত্রে স্বাধীনতা, শ্রম নিয়ােগ, ব্যবসায়-বাণিজ্যের গতি-প্রকৃতি প্রভৃতি বিষয়ে অর্থনৈতিক কার্যাবলি সম্পাদনে প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনগত কাঠামাে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনগত কাঠামােকে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলা হয়। সকল সমাজেই অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান প্রভৃতি সমস্যার বরূপ প্রায় একই কিন্তু বিভিন্ন সমাজে প্রাপ্ত সম্পদের সাপেক্ষে সমাধান পদ্ধতির ভিন্নতা রয়েছে। সমাধান পদ্ধতির ভিন্নতা অনুযায়ী পৃথিবীতে বিকল্প অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। এগুলাের মধ্যে উল্লেখযােগ্য হলাে:
•ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা (Capitalistic Economy)।
সমাজতান্ত্রিক বা নির্দেশমূলক অর্থব্যবস্থা (Socialistic or Command Economy)।
মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা (Mixed Economy)।
ইসলামি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা (Islamic Economy)।
১। ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা (Capitalistic Economy)ঃ
১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সমগ্র ইউরােপে ধনতান্ত্রিক অর্থনীতির সূত্রপাত ঘটে। ক্ল্যাসিক্যাল অর্থনীতিবিদ এ্যাডাম স্মিথ এবং তাঁর অনুসারীরা এ অর্থনীতির দৃঢ় প্রবক্তা ও সমর্থক। ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা হলাে এরূপ একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে প্রত্যেক ব্যক্তি উৎপাদন, বণ্টন ও ভােগের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা ভােগ করে। সুতরাং যে অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি সম্পদের মালিকানা এবং ব্যক্তিজ্ঞ বিদ্যমান থাকে এবং সরকারি হস্তক্ষেপ ব্যতিরেকে অবাধ দাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাজার পরিচালিত হয় তাকে ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা হলা হয়। V. l. Lenin এর মতে, “ধন বলতে উৎপাদনের ঐ উন্নত স্তরকে বােঝায় যেখানে মনুষ্য শ্রমের উৎপাদন শুধু নয়, মনুষ্য শ্রমশক্তি নিজেই পণ্যে পরিণত হয়।”
২। সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা বা নির্দেশমূলক অর্থব্যবস্থা (Socialistic or Command Economy): ১৯১৭ সালে রাশিয়ায় জারতন্ত্রের পতন ও লেনিনের নেতৃত্বে নির্দেশমূলক অর্থব্যবস্থা বা সমাজতন্ত্রের উত্থান হয়। পরবর্তীতে বিশুদ্ধ সমাজতান্ত্রিক চিন্তাবিদ মাও-সে-তুং’ এর নেতৃত্বে চীনেও নির্দেশমূলক অর্থনীতির প্রয়ােগ ঘটে। নির্দেশমূলক বা সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা এমন এক আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে উৎপাদনের উপকরণসমূহের ব্যক্তিগত মালিকানা নেই, উৎপাদিত সম্পদ মানুষের কাজের পরিমাণ ও গুণ অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ ও কেন্দ্রীয় পরিকল্পনার মাধ্যমে বণ্টন করা হয়। এ ব্যবস্থায় পরিকল্পিত অর্থনীতির উপর গুরুত্ব প্রদান করা হয়। অর্থনীতিবিদ জে, এফ. র্যাগান এবং এল. বি. থমাস-এর মতে, “সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা হলাে এরূপ একটি অর্থব্যবস্থা যেখানে সম্পত্তির রাষ্ট্রীয় মালিকানা বিদ্যমান এবং কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়”।
৩। মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা (Mixed Economy): যে অর্থব্যবস্থা ধনতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রের দুর্বলতা পরিত্যাগ করে এবং গুণগুলাে গ্রহণ করে গড়ে ওঠে, তাকে মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলে। সাধারণত এ অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিগত ও বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি সরকারি উদ্যোগ ও সামাজিক নিয়ন্ত্রণ বিরাজ করে। এ ব্যবস্থায় সামাজিক দ্রব্যের জন্য ব্যয় অধিক হয়, যার যােগান দেয়া ব্যক্তিগত উদ্যোগে সম্ভব নয়। জনগুরুত্বপূর্ণ খাত যেমন সড়ক নির্মাণ, রেলপথ, সমুদ্র বন্দর, বৃহৎ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, হাসপাতাল, টেলিযােগাযােগ নির্মাণে সাধারণত ব্যক্তিগত উদ্যোগ অপেক্ষা সরকারি উদ্যোগকে সমর্থনযােগ্য মনে হয়। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ তৃতীয় বিশ্বের অনেক দেশে মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। অধ্যাপক পি. এ. স্যামুয়েলশন (P.A. Samuelson)-এর মতে “মিশ্র অর্থব্যবস্থা এরূপ একটি অর্থব্যবস্থা যেখানে উৎপাদন ও ভােগকার্য সংঘটিত করার ক্ষেত্রে বাজার ব্যবস্থার সাথে সরকারি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সংমিশ্রণ ঘটে।
৪। ইসলামি অর্থব্যবস্থা (Islamic Economy): ইসলামের মৌলিক নিয়ম-কানুনের উপর বিশ্বাসকে ভিত্তি করে গড়ে ওঠা অর্থব্যবস্থাকে ইসলামি অর্থব্যবস্থা বলা হয়। তুরস্কের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. সাবাহ ইলদীন জাইমের মতে, “ইসলামি অর্থনীতি বলতে ইসলামি শরীয়তের দৃষ্টিতে মানুষের অর্থনৈতিক সমস্যা ও তাঁর আচরণের সুসংবদ্ধ বিশ্লেষণ ও অধ্যয়নকে বােঝায়।” “ইসলাম একটি সম্পূর্ণ জীবন বিধান।” পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, ”আকাশ ও মাটির মালিকানা একান্তভাবে আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট। আল্লাহর এ মালিকানার প্রেক্ষিতে তাঁর নির্দেশিত পথে মানুষ উৎপাদন, আয় সংগ্রহ, সম্পদের বণ্টন প্রভৃতি কার্যাবলি সম্পন্ন করবে”-এ মর্মার্থই ইসলামি অর্থনীতির মূলকথা ।
মি. রবিনের ব্যবসাটির অর্থব্যবস্থা চিহ্নিতকরণঃ
উদ্দীপকের মি. রবিনের ব্যবসাটি ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার আওতাধীন। যুক্তি: আমরা জানি, যে অর্থব্যবস্থায় বেসরকারি উদ্যোগে, সরকারি হস্তক্ষেপ ব্যতীত যাবতীয় অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়, সেই অর্থব্যবস্থাকে ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা বলা হয়। এখানে উদ্যোক্তা বা ব্যবসায়ী স্বাধীনভাবে উৎপাদন, বণ্টন ও ভােগ করতে পারে। এই অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি সম্পদের মালিকানা এবং ব্যক্তিস্বাতন্ত্র বিদ্যমান থাকে। অবাধ প্রতিযােগিতার মাধ্যমে ব্যবসায় পরিচালিত হয়। ধনতন্ত্রে উৎপাদক সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জনের জন্য উৎপাদন করে। মি. রবিন পরিবহন ব্যবসায় অর্থাৎ সড়কে বাস চলাচলের মাধ্যমে পরিবহন কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছেন। গতানুগতিক যাত্রীসেবার নিয়মের বাইরে গিয়ে তিনি যাত্রীসেবায় কৌশলগত কিছু পরিবর্তন আনলেন। ফলে তার বাসের টিকিটের মূল্য সরকারি বাসের টিকিটের মূল্য বেশি হওয়া সত্ত্বেও তার কোম্পানির ব্যবসায় তিনি সফল হলেন। এক্ষেত্রে তিনি স্বাধীনভাবে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে পারছেন। অবাধ প্রতিযােগিতায় তিনি নিজের অবস্থান ধরে রেখেছেন।
বাংলাদেশের জন্য গ্রহণযােগ্য অর্থব্যবস্থার পক্ষে যুক্তি প্রদানঃ
যে চারটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা রয়েছে তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় প্রতিটি ব্যবস্থাই নিজস্ব বৈশিষ্ট্য দ্বারা পরিচালিত হয়। দেশ, জাতি, স্থান, সময়, সমাজব্যবস্থা, ভৌগলিক অবস্থান, আবহাওয়া ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন প্রকার অর্থব্যবস্থা বিভিন্ন ধরণের ভূমিকা পালন করে। ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিমালিকানা বিদ্যমান থাকলেও সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় রাষ্ট্রীয় মালিকানা বিদ্যমান। একইভাবে মিশ্র অর্থনীতিতে উভয় মালিকানা দেখতে পাওয়া যায়। ইসলামি অর্থনীতি ইসলামি বিধান মােতাবেক পরিচালিত হয় বিধায় কঠোর নিয়ম-কানুনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়। এছাড়াও অর্থনীতির সার্বিক বৈশিষ্ট্য বিচারে বাংলাদেশের জন্য মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে সবচেয়ে ভালাে বলে মনে হয়। এর পেছনে যে যুক্তিগুলাে উপস্থাপন করা যায় সেগুলাে হলােঃ
• ব্যক্তিগত ও সরকারি উভয় মালিকানা বিদ্যমান থাকায় সম্পূর্ণ ঝুঁকি ব্যক্তিকে নিতে হয় না।
• আয়ের একটি অংশ সরাসরি ব্যক্তি ভােগ করতে পারে।
• অর্থনৈতিক সংকটে সরকারি সহায়তা পাওয়া যায়।
• ব্যক্তি তার মতামত প্রয়ােগের সুবিধা পায়। • কখনাে অর্থনীতিতে অস্থিতিশীলতা দেখা দিলে সরকার তা সরাসরি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়।
• মুদ্রাস্ফীতি ও মুদ্রাসংকোচনে রােধ করে বাণিজ্য চক্র মােকাবেলা, কালােবাজারী, মজুদদারী, সিন্ডিকেট বাণিজ্য প্রতিরােধে সরকার সচেষ্ট থাকে।
• ডােক্তার পছন্দ অনুযায়ী দ্রব্যসামগ্রী উৎপাদন হয় বিধায় তারা পছন্দ অনুযায়ী ক্রয় ও ভােগ করতে পারে।
• পেশা নির্বাচন ও অর্থনৈতিক উদ্যোগের ক্ষেত্রে ব্যক্তি পূর্ণ স্বাধীনতা ভােগ করতে পারে।
• সরকার অর্থনৈতিক স্বাধীনতা প্রদান করে বলে জনগণের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।
যদিও ইংল্যান্ডে মিশ্র অর্থব্যবস্থার সূচনা হয়, পরবর্তী পর্যায়ে ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলংকা, নরওয়ে, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, পাকিস্তানসহ বর্তমানে অনেক দেশে মিশ্র অর্থনীতি পদ্ধতি ব্যাপকভাবে প্রচলিত। বিশুদ্ধ সমাজ বা ধন কোনােটিই সমাজের উন্নয়নের জন্য এককভাবে যথেষ্ট নয়। তাই অনেকে মিশ্র অর্থব্যবস্থাকে শ্রেষ্ঠ বলে মনে করেন।
আরও দেখুনঃ
এসএসসি 2022 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি [৭ম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান। ১০ম শ্রেণী অ্যাসাইনমেন্ট 2021