কোভিড-১৯ পরিস্থিতি আমাদের সামাজিকীকরণকে কীভাবে প্রভাবিত করছে? এধরনের প্রভাবকে ইতিবাচকভাবে কার্যকর করার উপায় উল্লেখ কর।

৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ১৮ তম সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত বিষয় বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্টের পূর্ণাঙ্গ ও সঠিক উত্তর প্রকাশ করা হলো। আমরা ইতিমধ্যে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ৯ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ১৮ তম সপ্তাহে প্রশ্ন প্রকাশ করেছি। আমরা শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে প্রতিটি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট এর পূর্ণাঙ্গ উত্তর তৈরি করে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকি। যেহেতু আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের বিশেষজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর তৈরি করেছি, তাই শিক্ষার্থীরা আমাদের ওয়েবসাইটের থেকে উত্তর ডাউনলোড করে অ্যাসাইনমেন্ট তৈরীর মাধ্যমে সর্বোচ্চ নম্বর পেতে পারেন। ৯ম শ্রেণীর ১৮ তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্ট এর উত্তর পেতে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

৯ম শ্রেণী বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় [১৮তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2021

শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে ১৮ তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্টের উত্তরের পাশাপাশি এর ব্যাখ্যা সহ প্রশ্ন পুনরায় তুলে ধরা হলো। যাতে করে শিক্ষার্থীরা ৯ম শ্রেণীর বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন দেখে দেখে প্রশ্নের নং অনুযায়ী উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারে। নিচ প্রশ্ন এবং পরবর্তীতে উত্তর দেওয়া হল।

অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ

কোভিড-১৯ পরিস্থিতি আমাদের সামাজিকীকরণকে কীভাবে প্রভাবিত করছে? এধরনের প্রভাবকে ইতিবাচকভাবে কার্যকর করার উপায় উল্লেখ কর।

নির্দেশনা

১. সামাজিকীকরণের ধারণা ব্যাখ্যা করবে।

২. সামাজিকীকরণের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা উল্লেখ করবে।

৩. কী কারণে সামাজিকীকরণে বর্তমান পরিবেশ প্রতিবন্ধক হিসাবে কাজ করছে তা উল্লেখ করবে।

৪, চলমান পরিস্থিতিতে সামাজিক জীবনের ইতিবাচক পরিবর্তনগুলাে উল্লেখ করবে (এজন্য পত্রপত্রিকা/ অনলাইন। মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারে)।

৫, এ বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণও নিজস্ব পর্যবেক্ষণ/ মতামত প্রদান করবে।

৬. উপসংহার।

উত্তর: 

সামাজিকীকরণের ধারণা ব্যাখ্যাঃ

সামাজিকীকরণ বলতে এমন একটি প্রক্রিয়াকে বােঝায় যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানব শিশু সমাজের একজন কাঙিক্ষত পূর্ণাঙ্গ সদস্য হিসেবে গড়ে ওঠে। সমাজবিজ্ঞানী কিংসলে ডেভিসের মতে, সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যক্তি পুরােপুরি সামাজিক মানুষে পরিণত হয়। একান্তই ইন্দ্রিয় সর্বস্ব প্রাণী হিসেবে মানব শিশুর জন্ম। ইন্দ্রিয় দ্বারা তাড়িত হলেও ধীরে ধীরে সে নানা ভাবে নানা প্রক্রিয়ায় একজন সামাজিক মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে। সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া একটি জীবনব্যাপী এবং বহুমুখী প্রক্রিয়া। অগবার্ন ও নিমকফ বলেন, ‘সামাজিকীকরণ ছাড়া সমাজে জীবনযাপন একেবারেই সম্ভব নয় এবং সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যক্তি তার গােষ্ঠীর সঙ্গে মেলামেশার সামাজিক মূল্য বজায় রাখে। ‘সামাজিকীকরণ এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে মানব শিশু ক্রমেই ব্যক্তিত্বপূর্ণ সামাজিক মানুষে পরিণত হয়। অর্থাৎ যে সামাজিক প্রক্রিয়াকে মানুষের সামাজিক প্রগতির উন্মেষ, বিকাশ হয় তাকেই সামাজিকীকরণ বলা হয়।

সামাজিকীকরণের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভূমিকাঃ

সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা রয়েছে। নিম্নে সামাজিকীকরণের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা আলােচনা করা হলাে

পরিবারঃ

সামাজিকীকরণের কতগুলাে মাধ্যম রয়েছে। তার মধ্যে পরিবারের ভূমিকাই সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, শিশুর ব্যক্তিত্ব বিকাশের পথে বংশগতি কাচামাল জোগায়, সংস্কৃতি নকশা জোগায় এবং এবং পরিবারে পিতা-মাতা কারিগর হিসেবে কাজ করেন। কারণ শিশুর দৈহিক, মানসিক, পার্থিব ও অপার্থিক যাবতীয় প্রয়ােজন মেটায় পরিবার। কীভাবে কথা বলতে হবে, নিজের আবেগ কীভাবে প্রকাশ করা যায়, তা শিশু পরিবার থেকে শিক্ষালাভ করে।

খেলার সঙ্গী:

শিশুর সামাজিকীকরণে তার সঙ্গী বা খেলার সঙ্গীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে। শিশু তার খেলার সঙ্গীদের সঙ্গে মেলামেশা করলে তার মধ্যে নেতৃত্ব দেওয়ার গুণাবলি পরিসুফট হয়। সে স্বাবলম্বী হতে শেখে।

ধর্ম:

ধর্মীয় অনুশাসন মানুষের জীবনকে নানাভাবে প্রভাবিত করে।শৈশবকাল থেকে যে ব্যক্তি যে ধর্মে বিশ্বাসী সে ব্যক্তি সেই ধর্মীয় মূল্যবােধের মাধ্যমে লালিত হয় এবং সেই ধর্মীয় বৈশিষ্ট্যগুলাে। পরবর্তীকালে তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে প্রতিফলিত হয়। ধর্ম মানুষকে সামাজিক মূল্যবােধ তথা সত্যবাদিতা, কর্তব্যপরায়ণতা, ন্যায়পরায়ণতা, সহমর্মিতা প্রভৃতি গুণে গুণান্বিত হতে শিক্ষা অনুষ্ঠান ব্যক্তির সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:

সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সমাজের সভ্যরা যাতে সামাজিক মূল্য, সামাজিক আদর্শ, সামাজিক অভ্যাসগুলাে আয়ত্ত করতে পারে সেজন্য প্রত্যেক সমাজ প্রতিটি সভ্যকে নির্দিষ্ট ভূমিকা পালনের শিক্ষাদান করে। সমাজ তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শিশু-কিশােরদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জ্ঞানদান করে৷

কোভিড-১৯ পরিস্থিতি আমাদের সামাজিকীকরণকে যেভাবে প্রভাবিত করছেঃ

গণমাধ্যমঃ

সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়। গণমাধ্যমগুলাে হলাে সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, বেতার, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ইত্যাদি। তবে এগুলাে সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে গৌণ ভূমিকা পালন করে।

মন্তব্য:

বিবৃত আলােচনাকে বিচার ও বিশ্লেষণ করে আমরা বলতে পারি, সামাজিকীকরণের বাহন হিসেবে পরিবার, খেলার সঙ্গী, ধর্ম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মুখ্য ভূমিকাপালন করে। আর গণমাধ্যমগুলাে সামাজিকীকরণে গৌণ ভূমিকা পালন করে। সাধিত গুরুত্বপূর্ণ হলাে পরিবার।

নিচে পরিবারের ভূমিকার বিবরণ দেওয়া হল:

যে সকল প্রতিষ্ঠানে সামাঞ্জিকাকরকায় জান্বিত হয় তার মধ্যে সর্বপেক্ষা

  • বলা হয়ে থাকে, শিশুর ব্যক্তিত্ব বিকাশের পথে বংশগতি মূল উপাদান যােগায়, সংস্কৃতির নকশা অঙ্কন করে এবং পিতামাতা কারিগর হিসেবে কাজ করে।
  • একটি শিশু তার দৈহিক, মানসিক এবং বস্তুগত ও অবস্তুগত যাবতীয় প্রয়ােজন পরিবার থেকেই মেটায়। পরিবারেই শিশুর চিন্তা, আবেগ ও কর্মের অভ্যাস গঠিত হয়। একটি শিশুর সুকোমল বৃত্তিগুলি এবং সুপ্ত পরতিভা পরিবারের মাধ্যমেইবিকাশ লাভ করে।
  • শিশু পরিবার থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ করে, পরিবার থেকেই একটি শিশু আচারআচরণ, ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে সমাজে একজন যােগ্য ও দায়িত্বশীল ব্যক্তি হিসেবে গড়ে ওঠে।

যে কারণে সামাজিকীকরণে বর্তমান পরিবেশ প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছেঃ

করােনাকালে ব্যক্তি, বিশেষ করে শিশু-কিশাের-কিশােরী ও ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে সামাজিকীকরণের যে চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে, বিগত প্রায় ৯০ বছরের মধ্যে এমনটি ঘটেনি। করোনাভাইরাস পৃথিবীব্যাপী মানুষের জীবনযাপনের স্বাভাবিক পদ্ধতিতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটিয়েছে। এ রােগের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, স্বাস্থ্যগত ও মনস্তাত্ত্বিক অভিঘাত নিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা, প্রকাশিত সংবাদও সাধারণ পর্যবেক্ষণ থেকে বলা যায়, করােনাভাইরাসের বিস্তার রােধে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ যেমন- সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, লকডাউন বা শাটডাউন ঘােষণা, অফিস-আদালতসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘােষণার কারণে অনেকেই ঘরে থাকতে বাধ্য।

পরিবার, বিশেষ করে বাবা-মা যেহেতু শিশুর সামাজিকীকরণের প্রথম স্থান; সেই পরিবারেই যদি উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, অনিশ্চয়তা, ঝগড়া, দ্বন্দ্ব কাজ করে, তাহলে তার প্রভাব শিশুর ওপর পড়তে বাধ্য। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, করােনাকালে উল্লেখযােগ্যসংখ্যক পরিবারে এখন উপরােক্ত সমস্যগুলাে বিরাজমান। সুতরাং, শিশুর স্বাভাবিক যে সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া, করােনাকালে তা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। একথা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

গবেষণায় দেখা গেছে, করােনাকালে উল্লেখযােগ্যসংখ্যক পরিবারে এখন উপরােক্ত সমস্যগুলাে বিরাজমান। সুতরাং, শিশুর স্বাভাবিক যে সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়া, করােনাকালে তা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে একথা নিঃসন্দেহে বলা যায়। এ ছাড়া এ সময়ে যেসব নতুন শিশু জন্মগ্রহণ করেছে, তারাও যথােপযুক্ত সামাজিকীকরণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। একমাত্র বাবা-মা ছাড়া অন্য কোনাে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে তাদের কোনাে পরিচয় ঘটছে না এতে তারা পরিবারের অন্য সদস্যদের আবেগ-অনুভূতি ও স্নেহ-মমতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কাজেই এদিক থেকে বলা যায়, নবজাতক শিশুর ক্ষেত্রেও সামাজিকীকরণ ব্যাহত হচ্ছে।

শিশু ও কিশাের-কিশােরীদের সামাজিকীকরণে তাদের সঙ্গী বা খেলার সাথীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে। কিন্তু করােনা সংক্রমণের ভয়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গিয়ে শিশু বা ছেলেমেয়েরা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তারা আগের মতাে একত্রে খেলাধুলা করা বা অন্য কোনাে সৃজনশীল কাজে যােগ দিতে পারছে না। এর ফলে তাদের যথাযথ সামাজিকীকরণে ব্যাঘাত ঘটছে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলাে শিশুর সামাজিকীকরণের গুরুত্বপূর্ণ স্থান। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পারস্পরিক ভাব বিনিময় ও মিথস্ক্রিয়া হয় এবং শিক্ষকদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখে, যা তার সামাজিকীকরণে সহায়ক হয়। সমাজের সদস্য হিসাবে যাতে সামাজিক মূল্যবােধ, সামাজিক আদর্শ, সামাজিক অভ্যাসগুলাে আয়ত্ব করতে পারে- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলাে এ শিক্ষাই শিক্ষা দেয়।

চলমান পরিস্থিতিতে সামাজিক জীবনের ইতিবাচক পরিবর্তনঃ

চলমান কোভিড পরিস্থিতিতে সামাজিক জীবনে। নেতিবাচক পরিবর্তনের পাশাপাশি রয়েছে ইতিবাচক পরিবর্তন। যেমনজরুরি কাজে বাইরে বের হলেও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করার নির্দেশ আসে। জীবন যাত্রার সাথে যুক্ত হয় নতুন কিছু অভ্যাস। যার মধ্যে রয়েছে বার বার সাবানপানি দিয়ে হাত ধােয়া, চোখে-মুখে-নাকে হাত না দেয়া ইত্যাদি। এগুলাে তাে গেলাে নিতান্তই ব্যক্তিগত জীবনের কিছু পরিবর্তন। এছাড়াও এমন কিছু পরিবর্তন এসেছে যা হয়তাে এক মাস আগে মানুষ চিন্তাও করতাে এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বাড়িতে বসে অফিস করে। বাইরে গেলেও ঘরে করা, এবং যে হয়। এই পরিবর্তনগুলােই অনেক। চোখে পড়ার মতাে। যার মাধ্যমে শিশুদের মধ্যে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারটি অনুসরণীয় হচ্ছে।

কোভিড পরিস্থিতিতে সামাজিক জীবনের ইতিবাচক পরিবর্তনগুলােঃ

•নিম্নরূপসামাজিক দূরত্ব সচেতনতা •দারিদ্র্য বিমােচন •ধর্মীয় রীতি-নীতির সম্প্রসারণ তথা প্রয়ােগ •অপরকে সহযােগিতার মনােভাব •পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, •স্বাস্থ্য সচেতনতা, তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারে দক্ষতা ইত্যাদি উল্লেখযােগ্য

উপসংহারঃ

সামাজিকীকরণ সমাজতাত্ত্বিক ও মনােবৈজ্ঞানিক একটি প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় একজন ব্যক্তিকে তার জন্মের পর থেকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সামাজিক পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে টিকে থাকার প্রয়ােজনে অনেক কিছু শিখতে হয়। এ শিক্ষণ প্রক্রিয়ার বিভিন্ন স্তরে বাবামা, পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজন, খেলার সাথী ও সমবয়সি দল, বন্ধু, প্রতিবেশী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, গণমাধ্যম, কর্মস্থান এবং চেনা-অচেনা অনেকেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন।

আরও দেখুনঃ

৯ম শ্রেণী পদার্থবিজ্ঞান [১৮তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2021। Class-9 Assignment Answer 2021

৯ম শ্রেণী হিসাববিজ্ঞান [১৮তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2021। হিসাববিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম শ্রেণী

*৯ম শ্রেণী বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা [১৮তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2021। ৯ম শ্রেণী অ্যাসাইনমেন্ট

৯ম শ্রেণী বিজ্ঞান [১৮তম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2021। বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2021

Check Also

ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সাংস্কৃতিক উৎসবের পরিচয়। ৭ম শ্রেণি বাংলা [৩য় সপ্তাহ] এসাইনমেন্ট উত্তর

সপ্তম শ্রেণির বাংলা এসাইনমেন্ট এর নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর প্রকাশ করা হলো। প্রিয় সপ্তাহ শ্রেণীর …