আজ এইচএসসি 2021 সালের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের চতুর্থ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা এসাইনমেন্ট এর নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর প্রকাশ করা হলো। আপনি যদি এইচএসসি 2021 সালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। কেননা একমাত্র আমরাই আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতিটি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের নির্ভরযোগ্য এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর প্রকাশ করে থাকি। তাহলে আপনি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এইচএসসি 2021 সালের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা এসাইনমেন্ট এর উত্তরে আপনার কাঙ্খিত অ্যাসাইনমেন্ট এর সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে যেতে পারেন। এইচএসসি ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা চতুর্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর পেতে নিচের অংশ ভালভাবে পড়ুন।
এইচএসসি ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা চতুর্থ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন 2021
ছাত্র-ছাত্রীদের বোঝার সুবিধার্থে অ্যাসাইনমেন্টের উত্তরের পাশাপাশি ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা চতুর্থ সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত প্রশ্ন প্রকাশ করা হলো। যাতে করে ছাত্র-ছাত্রীরা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন বুঝে এবং প্রশ্নের নং অনুযায়ী ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা চতুর্থ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট এর উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারে। নিচে প্রশ্ন তুলে ধরা হলো।
অ্যাসাইনমেন্টঃ
ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক পরিবেশের উপাদানসমূহের প্রভাব বিশ্লেষণ।
- নির্দেশনাঃ
- ব্যবসায় পরিবেশের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে
- ব্যবসায়ের উপর ব্যষ্টিক পরিবেশের উপাদানগুলাের প্রভাব ব্যাখ্যা করতে হবে।
- ব্যবসায়ের উপর সামষ্টিক পরিবেশের উপাদানগুলাের প্রভাব ব্যাখ্যা করতে হবে
- সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় উপাদানসমূহের প্রভাব ব্যাখ্যা করতে হবে। (প্রয়ােজনে নিজ জীবনের অভিজ্ঞতা ব্যাখ্যায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে)
এইচএসসি 2021 ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা চতুর্থ সপ্তাহ এসাইনমেন্ট উত্তর
প্রিয় এইচএসসি 2021 সালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। চলুন দেরী না করে এইচএসসি 2021 সালের ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা চতুর্থ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্টের নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ উত্তর দেখে নেয়া যাক। উত্তরঃ
ক) ব্যবসায় পরিবেশের ধারনাঃ
ব্যবসায়ের পরিবেশ হলাে একটি ব্যবসায়কে প্রভাবিত করে এমন সমস্ত বাহ্যিক এবং অভ্যন্তরীণ কারণগুলির সমষ্টি। যেমন: কর্মচারী, গ্রাহকদের চাহিদা এবং প্রত্যাশা, পরিচালনা, ক্লায়েন্ট, সরবরাহকারী, মালিক, সরকার কর্তৃক কার্যক্রম, প্রযুক্তির উদ্ভাবন, সামাজিক প্রবণতা, বাজারের প্রবণতা, অর্থনৈতিক সমষ্টি, প্রাকৃতিক অবস্থা ইত্যাদি। এই কারণগুলি ব্যবসায় এবং ব্যবসায় পরিস্থিতিকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। সুতরাং, পরিবেশের যেসব উপাদান ও অবস্থার মাধ্যমে ব্যবসায়ের কার্যাবলিকে প্রভাবিত করে, তাদের সমষ্টিকে ব্যবসায় পরিবেশ বলে।
পরিবেশের বিভিন্ন প্রকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক উপাদানের কারণে ব্যবসায় ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়, এসব উপাদনগুলি ব্যবসায়ের জন্য অনুকুল হতে পারে, আবার প্রতিকূল বা ক্ষতির কারণও হতে পারে। কিন্তু কোনাে ব্যবসায় কখনাে এসব উপাদানগুলি এড়িয়ে চলতে পারে না। ব্যবসায় পরিবেশ যে কোনও ব্যবসায়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। ব্যবসায় পরিবেশের উপর নির্ভর করে অনেক ধরনের ব্যবসায় গড়ে উঠে। যেমন: আমাদের দেশে পাট চাষ ভালাে হয় যার ফলে পাঠ শিল্প গড়ে উঠেছে, আবার মধ্যপ্রাচ্যের দিকে তেল খনি থাকায় তেল শিল্প গড়ে উঠেছে, আমেরিকা প্রযুক্তি দিয়ে এগিয়ে থাকায় তারা প্রযুক্তি নির্ভর শিল্প করছে।
খ) ব্যবসায়ের ব্যষ্টিক পরিবেশের উপাদান সমূহঃ
অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক উপাদান ঃ *কর্মচারী *প্রতিযােগী *পরিকল্পনাকারী *জনগােষ্ঠী *অভ্যন্তরীণ সরবরাহকারী *গ্রাহক *উৎপাদনের উপকরণ *মধ্যস্থকারবারী
প্রতিযােগীঃ প্রায় প্রত্যেকটি কোম্পানিকে প্রতিযােগিতার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে সমজাতীয় কোম্পানিগুলােকে এই প্রতিযােগিতা ব্যাপকভাবে মােকাবেলা করতে হয়। বর্তমান প্রতিযােগিতামূলক পরিবেশে প্রতিটি কোম্পানি চেষ্টা করছে সর্বোচ্চ বাজার শেয়ার দখল করতে। তাই তারা প্রতিনিয়ত ভােক্তাদের জন্য বিভিন্ন রকম সুযােগ সুবিধা প্রদান করতে ব্যস্ত।
কর্মচারীঃ ব্যবসার ব্যষ্টিক পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে কর্মচারী। এরা মূলত ব্যবসায়ের যাবতীয় কার্যক্রম যেমনঃ উৎপাদন থেকে শুরু করে সব ধরনের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম সম্পাদন করে থাকে। এটা সরাসরি প্রতিষ্ঠান উৎপাদন এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সরাসরি জড়িত।
জনগােষ্ঠীঃ জনগােষ্ঠী হলাে এমন একটি দল বা গােষ্ঠী যারা কোম্পানির উদ্দেশ্য অর্জনের উপর প্রত্যক্ষ ও পরােক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। তাই বিপণন পরিকল্পনা প্রণয়ন করার জন্য বিপণনকারীকে বাজারের অধিকাংশ জনগণের কথা বিবেচনা করতে হয়।
পরিকল্পনাকারীঃ
একটি ব্যবসায়ের মূলমন্ত্র হচ্ছে পরিকল্পনা। পরিকল্পনা অনুসারে প্রত্যেকটা কাজের চাপ নির্ধারণ করা হয়। পরিকল্পনা একটু ত্রুটিপূর্ণ হলে পুরাে উৎপাদন এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে।
অভ্যন্তরীণ সরবরাহকারীঃ দেশের কাঁচামাল থেকে শুরু করে উৎপাদন কাজে যা কিছু প্রয়ােজন হয় সব ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ সরবরাহকারীরা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। উৎপাদনশীল স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে এধরনের সরবরাহকারী পদক্ষেপগুলাে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। দেশের কাঁচামাল থেকে শুরু করে উৎপাদন কাজে যা কিছু প্রয়ােজন হয় সব ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ সরবরাহকারীরা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। উৎপাদনশীল স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে এধরনের সরবরাহকারীর পদক্ষেপগুলাে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
গ্রাহকঃ যাৱা বিপণনকারীরপণ্য ও সেবাসামগ্রী ক্রয় করে, তাদেরকে ক্রেতা বা গ্রাহক বলা হয়। কোম্পানির লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে ক্রেতাদের প্রভাব অত্যন্ত ব্যাপক। তাই বিপণনকারীকে গ্রাহকদের সাথে কার্যকর যােগাযােগ স্থাপনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হয়।
মধ্যস্থকারবারীঃ যে সকল ব্যক্তি বা কোম্পানি উৎপাদনকারীর উৎপাদিত পণ্যচূড়ান্ত ভােক্তাদের নিকট বিক্রয় করে এবং বণ্টন ও প্রসারমূলক কর্মকান্ডে সহায়তা করে তাদের বিপণন মধ্যস্থকারবারী বা মধ্যস্থব্যবসায়ী বলে। // উৎপাদনের উপকরণঃ উৎপাদনের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে কাচামাল। কঁচামাল উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। ব্যষ্টিক পরিবেশের ক্ষেত্রে কাঁচামাল এর সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং ব্যবহার অতীব জরুরী। না হয় উৎপাদন পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়ে পড়বে।
গ) ব্যবসায়ের সামষ্টিক পরিবেশের উপাদান সমূহঃ
সামগ্রিক পরিবেশের উপাদানগুলাে কোম্পানির বিপণন কার্যক্রমের উপর পরােক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার করে। নিম্নে উপাদানগুলাের বর্ণনা দেওয়া হলােঃ Elements of Macro Environmentঃ *জনসংখ্যাগত পরিবেশ *অর্থনৈতিক পরিবেশ *প্রাকৃতিক পরিবেশ *সাংস্কৃতিক পরিবেশ *প্রযুক্তিগত পরিবেশ *রাজনৈতিক পরিবেশ
জনসংখ্যাগত পরিবেশঃ বিপণনকারীর জন্য প্রথম এবং প্রধান বিষয় হলাে জনসংখ্যা। পরিবেশের একটা অন্যতম উপাদান হিসাবে জনসংখ্যা বিপণনের উপর প্রভাব ফেলে। কোন একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের জনসংখ্যার আয়তন, ঘনত্ব, অবস্থান, গতিশীলতার ধারা, বয়স, বর্ণ, পেশা ইত্যাদি উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত অবস্থাই জনসংখ্যা পরিবেশ। জনসংখ্যা পরিবেশ বিপণনকারীর কাছে মূল আগ্রহের বিষয়; কারণ এর সঙ্গে জনগণ জড়িত এবং জনগণই বাজার সৃষ্টি করে।
অর্থনৈতিক পরিবেশঃ একটি দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় সে দেশের মানুষের। জীবনযাত্রার মানের দ্বারা শুধুমাত্র বাজারে পণ্য সরবরাহ করাটা বিপণনকারীর প্রধান কাজ নয় বরং বাজারে ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনা করে তাকে পণ্য সরবরাহ করতে হয়। সুতরাং পণ্যের বিপণনে ক্রেতার অর্থনৈতিক অবস্থাও প্রভাব বিস্তার করে।
প্রযুক্তিগত পরিবেশঃ প্রযুক্তিগত পরিবেশের উপাদানগুলাের মাধ্যমে নতুন পণ্য উদ্ভাবন করা হয়। আবারএরূপ পরিবেশ বিপণন কার্যক্রমে নতুন সুযােগ ও হুমকিরও সৃষ্টি করে। প্রযুক্তিগত উন্নয়নের মাধ্যমে একটি দেশে নিত্যনতুন বৈচিত্র্যময় পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে ব্যবসা বাণিজ্যকে গতিশীল রাখা সম্ভব হয়। প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে নতুন পণ্য, ভােগ ও সেবার বৈচিত্র্য দেখা যায়।
রাজনৈতিক পরিবেশঃ বিপণন কার্যাবলির উপর প্রভাব সৃষ্টিকারী বিভিন্ন সরকারি সংস্থা এবং সামাজিক স্বার্থ সংরক্ষণকারী সংগঠনগুলাের কার্যক্রমের সমন্বয়ে রাজনৈতিক পরিবেশ গঠিত। সরকারি আইনকানুন, রাজনৈতিক দল পদ্ধতি, সরকারি ব্যবস্থার ধরন ইত্যাদি বিষয়গুলাের প্রতি বিপণনকারীকে নজর দিতে হয়।
ঘ) ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ক্ষেত্রে পরিবেশের উপাদান সমূহের প্রভাবঃ
একটা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য পরিবেশ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণে পরিবেশের বিভিন্ন ব্যবস্থার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে এক রকম ব্যবসা। পরিবেশ গুলাে যদি উৎপাদনের জন্য বেশি সহায়ক হয় তাহলে নতুন নতুন ব্যবসা বাণিজ্য এবং শিল্প সহজে স্থাপন করা সম্ভব হয়। ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত গ্রহণে পরিবেশের প্রভাব আলােচনা করা হলঃ
১। স্থিতিশীল রাজনৈতিক অবস্থাঃ রাজনৈতিক পরিবেশ স্থিতিশীল থাকলে দেশের যে কোন প্রান্ত হতে উৎপাদনের জন্য কাচামাল সহজেই সংগ্রহ করা যায়। এজন্য একজন ব্যবসায়ী হিসেবে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশকে বেশি বিবেচনায় রাখবেন। রাজনৈতিক পরিবেশ স্থিতিশীল থাকলে পরিবহনের ক্ষেত্রে জটিলতা পােহাতে হয় না।
২। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারঃ প্রযুক্তিগত পরিবেশের পর্যাপ্ত পরিমান সুবিধা থাকলে উৎপাদন কার্যক্রম দ্রুত এবং অপচয় রােধ করার মাধ্যমে করা সম্ভব। যে সমস্ত স্থানে উন্নত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়, সেখানে উৎপাদন এবং উৎপাদনশীলতার হার বেশি থাকে। আধুনিক প্রযুক্তি উৎপাদন ব্যবস্থা কে অনেক বেশি সহজ করে দিয়েছে। যেটা মানুষ করতে অনেক বেশি সময় লাগতাে, সেটা অল্প সময়ের মধ্যে সম্ভব হচ্ছে। তাই ব্যবসায়ীক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ব্যবসায় পরিচালক সব সময় আধুনিক প্রযুক্তিতে জোরদার দান করবে।
৩। জনগণের অর্থনৈতিক অবস্থাঃ
একটা সময় বা এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মান বা অর্থনৈতিক অবস্থা যদি ভালাে হয় তাহলে ঐ সমস্ত স্থানে খুব সহজে ব্যবসায়িক কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা যায়। যদি মানুষজন তাদের উন্নত জীবনযাত্রা নিয়ে সচেতন, ওই ক্ষেত্রে জনগণ তাদের চাহিদা অনুযায়ী নিয়মিত পণ্য সামগ্রী সংগ্রহ করবে। এদিকে ব্যবসায়ীরা পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপাদন করতে পারবে এবং এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করে যেতে পারবে।
৪)আইনি জটিলতাঃ আইনের জটিলতা বেশি থাকলে সব ধরনের ব্যবসায়িক কার্যক্রম অব্যাহত রাখা সম্ভব হয়না। কারণ সরকার যদি কোন পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করে তাহলে ওই দেশে সব ধরনের পণ্য উৎপাদন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না। তাই ব্যবসা সম্প্রসারণ এবং উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করার ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীকে আইনগত দিক সমূহ বিবেচনায় রাখতে হবে।
৫)পর্যাপ্ত কাঁচামালের সহজলভ্যতাঃ পর্যাপ্ত শ্রমিক এবং উৎপাদনের কাঁচামাল সহজলভ্য হলে উৎপাদন কার্যক্রমও সহজ হবে। কারণ উৎপাদনের কাঁচামাল যদি খুব সহজে সংগ্রহ করা যায় তাহলে উৎপাদন খরচ কমে যাবে। ব্যবসায় সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ব্যবসার জন্য কাঁচামালের উৎস এবং সহজলভ্যতার বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। কারণ পরিবেশের উপাদানগুলাে আমাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম কে অনেক বেশি প্রভাবিত করে।
আরও দেখুনঃ
এইচএসসি ব্যাচ 2021 হিসাববিজ্ঞান [৪র্থ সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর। HSC পরীক্ষার্থী 2021
সকল পোস্টের আপডেট পেতে নিচের ফেসবুক আইকনে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক পেইজে জয়েন করুন।