সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা অধিকতর গনতান্ত্রিক- যোক্তিকতা নিরূপণ। এইচএসসি 2021 (৭ম সপ্তাহ) পৌরনীতি ও সুশাসন

বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত এইচএসসি 2021 সালের সপ্তম সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত পৌরনীতি ও সুশাসন প্রথম পত্র অ্যাসাইনমেন্ট এর সঠিক এবং নির্ভুল উত্তর প্রকাশ করা হলো। আমরা ইতোমধ্যে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অষ্টম সপ্তাহের পৌরনীতি ও সুশাসন অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন প্রকাশ করেছি। পৌরনীতি ও সুশাসন অষ্টম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর পূর্ণাঙ্গ উত্তর পেতে আমাদের প্রকাশিত আর্টিকেলের নিচের অংশ ভালভাবে পড়ুন।

এইচএসসি 2021 (৭ম সপ্তাহ) পৌরনীতি ও সুশাসন এসাইনমেন্ট উত্তর

প্রিয় এইচএসসি 2021 সালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা। চলুন আপনাদের প্রকাশিত হয় সপ্তম সপ্তাহের পৌরনীতি ও সুশাসন অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর দেখে নেয়া যাক। শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে প্রথমে প্রশ্নের ছবি এবং তার নিচে উত্তর প্রকাশ করা হলো।

অ্যাসাইনমেন্টঃ

সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা অধিকতর গনতান্ত্রিক- যোক্তিকতা নিরূপণ।

উত্তরঃ

ক,)গণতন্ত্রের সংজ্ঞা (Defination of Democracy)ঃ

তন্ত্রের অর্থ হচ্ছে জনগণের শাসন। অতীত ও মধ্যযুগে গণতন্ত্র মূলত এ অর্থেই গণতন্ত্রের ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু আধুনিক যুগে গণতন্ত্র বলতে আমরা কেবল এক ধরনের সরকারকেই বুঝিনা, সাথে সাথে এক ধরনের সমাজ ব্যবস্থাকেও বুঝি। এ ধরনের সমাজব্যবস্থা যেখানে বিরাজমান নেই, সেখানে শাসনপ্রথা গণতন্ত্র নামে পরিচিত হলেও তা সম্পূর্ণরূপে গণতান্ত্রিক নয়। তবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে গণতন্ত্র বলতে আমরা এক প্রকার শাসন ব্যবস্থাকে বুঝি।

প্রায় আড়াই হাজার বছর পূর্বে গ্রীক ঐতিহাসিক হিরােডােটাস (Herohotus) গণতন্ত্রের সংজ্ঞা নির্ধারণ করে বলেছেন, “গণতন্ত্র এক প্রকার শাসনব্যবস্থা যেখানে শাসন ক্ষমতা কোনাে শ্রেণি বা শ্রেণিসমূহের উপর ন্যস্ত থাকে না, বরং সমাজের সদস্যগণের উপর ন্যস্ত হয় ব্যাপকভাবে” এর প্রতিধ্বনি আমরা শুনতে পাই আধুনিককালের শ্রেষ্ঠ চিত্তবিদ লর্ড, যে শাসন প্রথায় জনসমষ্টির অন্তত তিন-চতুর্থাংশ নাগরিকের ভােটের শক্তি যেন তাদের শারীরিক বলের সমান হয়”

(A government in which the will of the majority of the qualified citizen’s rules….say, at lest othree-fourths so that the physical force of the citizens coincides with their voting power) লর্ড ব্রাইস এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, ঐ শাসনব্যবস্থাই গণতান্ত্রিক, যা (ক) জনসাধারণের ইচ্ছা, (খ) তাদের মংগলামংগল ও (গ) হিতকর্মের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে এবং (ঘ) যেখানে সাম্য ও স্বাধীনতা প্রধান্য পায়।

গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্যঃ

গণতন্ত্রের কতকগুলাে বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কোনাে শাসনব্যবস্থা গণতান্ত্রিক কিনা তা’এসব বৈশিষ্ট্যের মানদণ্ডে বিচার করে সহজেই আমরা অনুধাবন করতে পারি।

১. লক্ষ্য করতে হবে উক্তশাসনব্যবস্থায়। প্রাপ্তবয়স্কদের ভােটাধিকারের ভিত্তিতে সরকার গঠিত হয় কিনা।

২.নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে। পরিবর্তন করা যায় কিনা।

৩. উক্তব্যবস্থায় দল গঠন, মত প্রকাশ ও সমালােচনার অধিকার স্বীকৃত হয়েছেকিনা

৪. জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে প্রত্যেক নাগরিকের স্বার্থরক্ষার সুবন্দোবস্ত রয়েছে কিনা।

৫. উক্ত ব্যবস্থায় প্রত্যেক নাগরিকের ব্যক্তিত্ব বিকাশের উপযােগী রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকারসমূহ আইনগতভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা আছে কিনা।

৬. জনসাধারণ এ আশ্বাস পেয়েছে কি-না যে, সুষঠু বিচার ছাড়া তাদের অহেতুক বন্দীদশা ভােগ করতে হবে না। অথবা অন্য কোনাে শাস্তি ভােগ করতে হবে না।

খ.সংসদীয় সরকারঃ

যে শাসন ব্যবস্থায় শাসন বিভাগ তার কাজের জন্য আইনসভার নিকট দায়ী থাকে তাকে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার বলে। সংসদীয় বা মন্ত্রিপরিসদ শাসন ব্যবস্থায় একজন নামমাত্র রাষ্ট্রপ্রধান থাকেন। সরকার পরিচালনার প্রকৃত ক্ষমতা থাকে আইনসভার আস্থাভাজন মন্ত্রিসভার হাতে। প্রধানমন্ত্রি হচ্ছেন মন্ত্রিসভার নেতা। সরকার প্রধান, মন্ত্রিসভা যতক্ষণ পর্যন্ত আইনসভার আস্থাভাজন থাকবেন ততক্ষণ শাসন ক্ষমতা পরিচালনা করতে পারবেন। আইনসভার অনাস্থা প্রকাশ পেলে মন্ত্রিসভা পদত্যাগ করবে। মন্ত্রিসভার সদস্যগণ আইনসভার সদস্য। মন্ত্রিগণ ব্যক্তিগত ও যৌথভাবে সংসদের নিকট জবাবদিহি করেন। গ্রেট ব্রিটেন, ভারত, বাংলাদেশ, অষ্ট্রেলিয়া প্রভৃতি রাষ্ট্রে সংসদীয় সরকার প্রচলিত রয়েছে ।

সংসদীয় সরকারের বৈশিষ্ট্যঃ

১.দায়িত্বশীল শাসন ব্যবস্থাঃ সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় মন্ত্রিপরিষদের সদস্যগণ ব্যক্তিগত এবং সমষ্টিগত ভাবে সব কাজ কর্মের জন্য আইন-সভার কাছে দায়ী থাকেন। মন্ত্রীগণ তাদের কার্যকলাপের ব্যাপারে আইন সভায় বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকেন। আইন সভার আস্থা হারালে মন্ত্রিপরিষদের পতন ঘটে।

২.নিয়মতান্ত্রিক রাষ্ট্রপ্রধান: সংসদীয় সরকারের একজন নামমাত্র রাষ্ট্রপ্রধান থাকেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিসভা প্রকৃত শাসন ক্ষমতার অধিকরী। প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া রাষ্ট্রপ্রধান কিছুই করতে পারে না।

৩.প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব: এ ধরণের শাসন ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সরকারের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তিনি মন্ত্রিপরিষদের প্রধান। তাঁর নেতৃত্বে মন্ত্রিসভা দেশ শাসনের দায়িত্ব পালন করে।

৪.বিরােধী দলের অস্তিত্ব : আইন সভায় বিরােধী দলের অস্তিত্ব থাকে। আইভর জেনিংস-এর মতে সংসদীয় সরকারের ক্ষেত্রে বিরােধী দলের অস্তিত্ব অপরিহার্য। তারা সরকারের সমালােচনার মাধ্যমে স্বেচ্ছাচারিতা রােধ করতে পারে।

৫.নমনীয় সংবিধান: সংসদীয় সরকার সাধারণত নমনীয় প্রকৃতির হয়। জনপ্রতিনিধিদের শাসন বলে সংবিধান সহজে পরিবর্তন করা যায়।

৬.দলীয় শাসন : সংসদীয় সরকার হচ্ছে দলীয় শাসন ব্যবস্থা, সংসদের সংখ্যাগরিষ্ট দল সরকার গঠন করে।

৭.আইনসভার প্রাধান্য : এ সরকারে আইনসভার প্রধান্য স্বীকার করা হয়। এটি যে কোন ধরনের আইন প্রণয়ন এবং সংবিধানসংশােধন করতে পারে। মন্ত্রিসভার সদস্যরা আইনের বিল ও বাজেট প্রস্তাব করে।

গ.)রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারঃ

 রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার বলতে সেই ব্যবস্থাকে বােঝায়, যেখানে রাষ্ট্রপতি প্রকৃত শাসন ক্ষমতার অধিকারী এবং তিনি তার মন্ত্রিমণ্ডলী দ্বারা শাসন কার্য পরিচালনা করেন। রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসন ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্র পরিচালনায় প্রকৃত ক্ষমতা প্রয়ােগ করেন এবং তিনি তার কার্যনীতির জন্য আইন বিভাগের কাজে দায়ী নন, জবাবদিহি করতে বাধ্য নন। এ ব্যবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ রাষ্ট্রপতির অধীনস্থ এবং আজ্ঞাবহ কর্মচারী মাত্র, রাষ্ট্রপতির ইচ্ছা অনিচ্ছার উপরে মন্ত্রিপরিষদের মন্ত্রিত্ব নির্ভর করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ব্রাজিল প্রভৃতি রাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার প্রচলিত আছে।

রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের বৈশিষ্ট্যঃ

১| দক্ষ শাসন ব্যবস্থা : সমাজে এমন অনেক যােগ্য, সৎ ও দক্ষ ব্যক্তি আছেন যারা নির্বাচনী হাঙ্গামা এড়িয়ে চলেন, রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসন ব্যবস্থায় এ সমস্ত ব্যক্তিদের মন্ত্রী পদে নিযুক্ত করা সম্ভব। ফলে শাসনকার্যের দক্ষতা ও উৎকর্ষতা বৃদ্ধি পায়।
২। দ্রুত ও কার্যকর সিদ্ধান্ত : রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার প্রয়ােজন অনুযায়ী দ্রুত ও কার্যকর সিদ্ধান্ত নিতেপারে। সরকারের সিদ্ধান্তের জন্য আইনসভার সাথে আলােচনার সময় অপচয় করতে হয় না।
৩। ক্ষমতার স্বতন্ত্রীকরণ নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত : রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ক্ষমতার স্বতন্ত্রীকরণ নীতির ওপর পরতিষ্ঠিত। প্রতিটি বিভাগ একে অপরের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয়ে কার্যপরিচালনায় মনােনিবেশ করে এবং স্বীয় বিভাগের কাজের উন্নয়ন ঘটায়।
৪। স্থায়ীত্ব : এ সরকার তুলনামূলকভাবে স্থায়ী । যখন তখন সরকার পরিবর্তনের মত দুরবস্থার শিকারে পরিণত হয় না। নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট নির্বিঘ্নে সরকার পরিচালনা করে। নিন।
৫। আইনসভার প্রভাব মুক্ত শাসন বিভাগ : রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের মন্ত্রীগণ সংসদ সদস্যদের চাপমুক্ত থাকে। ফলে তারা নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে সরকারের নিয়ম-নীতি প্রয়ােগ করতে পারে।
৬। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণের সুফল ভােগ : রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণের ফলে শাসন বিভাগ স্বৈরাচারী ক্ষমতা প্রয়ােগ করতে পারে না। ফলে জনমনে স্বাধীনতার সুফল ভােগ করতে পারে।
৭। উন্নয়নে সহায়ক : রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার অপেক্ষাকৃত স্থায়ী বিধায় এ ব্যবস্থায় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে জাতীয় উন্নয়ন করা সম্ভব হয়।

ঘ)সংসদীয় ও রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের মধ্যে সুস্পষ্ট পার্থক্যঃ

প্রথমত: সংসদীয় সরকারে রাষ্ট্রপ্রধান থাকেন নিয়মতান্ত্রিক। যেমন, ইংল্যান্ডের রাজা বা রাণী। এ শাসন ব্যবস্থার তিনি নামমাত্র রাষ্ট্রপ্রধান। প্রধানমন্ত্রী হলেন প্রকৃত ক্ষমতার অধিকারী। কিন্তু রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের রাষ্ট্রপ্রধান প্রকৃত ক্ষমতার অধিকারী। তাকে ঘিরেই শাসন কার্য আবর্তিত হয়। যেমন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। তিনি রাষ্ট্রের প্রধান এবং সরকারেরও প্রধান।
দ্বিতীয়ত : সংসদীয় সরকারে মন্ত্রিপরিষদ আইনসভার সদস্য এবং তাঁরা তাঁদের কার্যাবলীর জন্যে আইনসভার কাছে দায়ী থাকেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারে রাষ্ট্রপতি আইনসভার সদস্য নন এবং তিনি কারও কাছে দায়ী থাকেন না। সংবিধান বা শাসনতন্ত্র তার ক্ষমতার উৎস।
তৃতীয়ত : রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারে রাষ্ট্রপ্রধান নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্যে ক্ষমতার অধিষ্ঠিত হন। মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে তাঁকে সহজে অপসারণ বা পদচ্যুত করা যায় না। তাকে অপসারণ করতে বিচার বিভাগীয় পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়, যা জটিল ও সময় সাপেক্ষ। সংসদীয় সরকারে আইন সভায় অনাস্থা প্রস্তাব পাশ করে মন্ত্রিসভাকে অপসারণ করা যায়। আর রাষ্ট্রপতি নির্দিষ্ট মেয়াদের আগেও আইনসভা ভেঙে দিতে পারেন। রাষ্ট্রপতি শাসিত ব্যবস্থায় বা সম্ভব নয়।
চতুর্থত: সংসদীয় ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী আইন সভার সংখ্যাগরিষ্ট দলের নেতা এবং অন্যান্য মন্ত্রীরাও আইনসভার সদস্য। এখানে আইন সভা ও নির্বাহী বিভাগ মিলে মিশে কাজ করে, মন্ত্রিপরিষদ উভয় বিভাগের সদস্য হওয়াতে এই সুযােগ সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারে রাষ্ট্রপতি এবং তাঁর নিযুক্ত মন্ত্রিসভা নির্বাহী বিভাগের প্রধান সদস্যবর্গ, আইনসভার সদস্য নন। এজন্য রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থায় ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি অনুসরণ করা হয়। শাসন বিভাগ ও আইন বিভাগ পরস্পর স্বাধীন কিন্তু মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারে বিভাগীয় ঐক্যই মূল বৈশিষ্ট্য। অপরদিকে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারে রাষ্ট্রপতি তার মন্ত্রিপরিষদ আইনসভার নিকট দায়িত্বশীল নন।
পঞ্চমত: সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় মন্ত্রিসভার সদস্যরা আইন সভার সদস্য হওয়ায় বিভিন্ন বিল উত্থাপন করতে পারেন, বাজেট পেশ করেন এবং অন্যান্য কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের মন্ত্রীরা রাষ্ট্রপতির ইচ্ছানুযায়ী নিযুক্ত হন এবং পদচ্যুত হন। তারা রাষ্ট্রপতির অধীনস্থ ও আজ্ঞাবাহী কর্মচারী মাত্র। রাষ্ট্রপতির সন্তুষ্টির উপর তাঁরা তাঁদের পদে বহাল থাকেন।

See More: 

এইচএসসি 2021 ইতিহাস [৭ম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর। HSC 2021 History Assignment Solution

এইচএসসি 2021 ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি [৭ম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর। HSC 2021 Assignment Ans

এইচএসসি-2021 অর্থনীতি [৭ম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর। HSC Assignment Ans 2021

এইচএসসি 2021 যুক্তিবিদ্যা [৭ম সপ্তাহ] অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর। Assignment Answer HSC-2021

সকল পোস্টের আপডেট পেতে ‍নিচের ফেসবুক আইকনে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক পেইজে জয়েন করুন।

Check Also

১০ম শ্রেণি [৩য় সপ্তাহ] বাংলা এসাইনমেন্ট উত্তর 2022। Class 10 Bangla Assignment

আজ দশম শ্রেণীর 2022 শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের তৃতীয় সপ্তাহের জন্য নির্ধারিত বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন প্রকাশিত …