এসএসসি 2001 সালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের নির্ভুল এবং পূর্ণাঙ্গ সমাধান প্রকাশ করা হলো। যারা ইতোমধ্যে আমাদের প্রকাশিত পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন পেয়েছেন কিন্তু উত্তর পাননি তারা এই পোষ্টের মাধ্যমে উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইটের বিশেষজ্ঞ শিক্ষকগণ নির্ভুলভাবে পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট এর পূর্ণাঙ্গ সমাধান তৈরি করেছে। চলন পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান দেখে নেয়া যাক।
পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন 2021
আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পোষ্টের এই অংশে এসএসসি 2021 সালের পরীক্ষার্থীদের পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্টের প্রশ্ন তুলে ধরা হলো। যাতে করে ছাত্র-ছাত্রীরা প্রশ্ন বুঝে উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারে। এস এস সি পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন নিচে দেওয়া হল।
অধ্যায় ও অধ্যায় শিরোনামঃ
পৌরনীতি ও নাগরিকতা।
অ্যাসাইনমেন্টঃ
বর্তমান বিশ্বের নিম্নোক্ত পরিবার ব্যবস্থা দেখা যায়।
ক) বংশ গণনা ও নেতৃত্বের ভিত্তিতে পিতৃতান্ত্রিক ও মাতৃতান্ত্রিক পরিবার।
খ) পারিবারিক কাঠামোর ভিত্তিতে একক ও যৌথ পরিবার।
গ) বৈবাহিক সূত্রে এর ভিত্তিতে এক পথিক বহুপত্নীক ও বহুপতি পরিবার।
বাংলাদেশে বিদ্যমান উপরোক্ত পরিবার ব্যবস্থার মধ্যে কোন কোন ধরনের পরিবার দেখা যায় ও এ দেশে কেন যৌথ পরিবার রাস পাচ্ছে এবং একক পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটি আদর্শ পরিবারের কার্যাবলী।
শিখনফল /বিষয়বস্তুঃ
- পরিবার সমাজ রাষ্ট্র ও সরকারের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবো।
- পরিবার সমাজ রাষ্ট্র ও সরকারের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করতে পারব।
নির্দেশনাঃ
- পরিবারের ধরণ ব্যাখ্যা করতে হবে।
- পরিবার এর শ্রেণীবিভাগ ব্যাখ্যা করতে হবে।
- পরিবারের কার্যাবলী ব্যাখ্যা করতে হবে।
- যৌথ পরিবারের হ্রাস এবং একক পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে।
- আদর্শ পরিবার এর কার্যাবলী ব্যাখ্যা করতে হবে।
এসএসসি ব্যাচ 2021 পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর
এস এস সি মানবিক বিভাগের যে সকল শিক্ষার্থীদের পৌরনীতি ও নাগরিকতা মূল সাবজেক্ট হিসেবে আছে তারা এই অংশ থেকে অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আমরা প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টের লিখিত উত্তরের পাশাপাশি এর পিডিএফ উত্তর প্রদান করে থাকি। এসএসসি 2021 সালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী মানবিক বিভাগের পৌরনীতি ও সুশাসন প্রথম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট উত্তর নিচে দেওয়া হল।
উত্তরঃ
পরিবারঃ
সমাজ স্বীকৃত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে স্বামী-স্ত্রীর একত্রে বসবাস করাকে পরিবার বলে। অর্থাৎ বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এক বা একাধিক পুরুষ ও মহিলা, তাদের সন্তানাদি, পিতামাতা এবং অন্যান্য পরিজন নিয়ে যে সংগঠন গড়ে উঠে- তাকে পরিবার বলে।
পরিবারের ধরণ ও শ্রেণিবিভাগ আমরা সবাই পরিবারে বাস করি। কিন্তু সব পরিবারের প্রকৃতি ও গঠনকাঠামাে এক রকম নয়। কতগুলাে নীতির ভিত্তিতে পরিবারের শ্রেণিবিভাগ করা যায়। গিগায় যায় যেমন- (ক) বংশ গণনা ও নেতৃত্ব (খ) পারিবারিক কাঠামাে ও (গ) বৈবাহিক সূত্র।
পরিবারের ধরণ ও শ্রেণিবিভাগঃ
ক. বংশ গণনা ও নেতৃত্ব : এ নীতির ভিত্তিতে পরিবারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা১) পিতৃতান্ত্রিক ও ২) মাতৃতান্ত্রিক পরিবার। a arningযায়। যথাপিতৃতান্ত্রিক পরিবারে সন্তানরা পিতার বংশপরিচয়ে পরিচিত হয় এবং পিতা পরিবারে নেতৃত্ব দেন। আমাদের দেশের অধিকাংশ পরিবার এ ধরনের। অন্যদিকে, মাতৃতান্ত্রিক পরিবারে মায়ের বংশপরিচয়ে সন্তানরা পরিচিত হয় এবং মা পরিবারে নেতৃত্ব দেন। আমাদের দেশে গারােদের মধ্যে এ ধরনের পরিবার দেখা যায়।
খ. পারিবারিক কাঠামাে : পারিবারিক গঠন ও কাঠামাের ভিত্তিতে পরিবারকে দুই শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যথা১) একক ও ২) যৌথ পরিবার। aveLearning PTO একক পরিবার মা-বাবা ও ভাই-বােন নিয়ে গঠিত হয়। এ ধরনের পরিবার ছােট হয়ে থাকে। যৌথ পরিবারে মা-বাবা, ভাই-বােন, দাদা-দাদি, চাচা-চাচি ও অন্যান্য পরিজন একত্রে বাস করে। যৌথ পরিবার বড় পরিবার। বাংলাদেশে উভয় ধরনের পরিবার রয়েছে। তবে বর্তমানে একক পরিবারের সংখ্যা বাড়ছে। মূলত যৌথ পরিবার কয়েকটি একক পরিবারের সমষ্টি।
গ. বৈবাহিক সূত্র : বৈবাহিক সূত্রের ভিত্তিতে তিন ধরনের পরিবার লক্ষ করা যায়
১) একপত্নীক,
২) বহুপত্নীক ও
৩) বহুপতি পরিবার।
গ. বৈবাহিক সূত্র : একপত্নীক পরিবারে একজন স্বামীর একজন স্ত্রী থাকে। আর বহুপত্নীক পরিবারে একজন স্বামীর একাধিক স্ত্রী থাকে। আমাদের সমাজের অধিকাংশ পরিবার একপত্নীক, তবে বহুপত্নীক পরিবারও কদাচিৎ দেখা যায়। বহুপতি পরিবারে একজন স্ত্রীর একাধিক স্বামী থাকে। বাংলাদেশে এ ধরনের পরিবার দেখা যায় না।
পরিবারের কার্যাবলি পরিবারের সদস্যদের সুন্দর ও নিরাপদ জীবন গড়ে তােলার জন পরিবার বহুবিধ কাজ করে। পরিবার সাধারণত যেসব কার্য সম্পাদন করে, সেগুলাে নিম্নরূপ
পরিবারের কার্যাবলিঃ
১. জৈবিক কাজ : আমাদের মা-বাবা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার ফলেই আমরা জন্মগ্রহণ করেছি এবং তাদের দ্বারা লালিত-পালিত হচ্ছি। অতএব, সন্তান জন্মদান ও ও লালন-পালন করা পরিবারের অন্যতম কাজ। পরিবারের এ ধরনের কাজকে জৈবিক কাজ বলা হয়।
২. শিক্ষামূলক কাজ : আমাদের মধ্যে অনেকে বিদ্যালয়ে যাওয়ার পূর্বেই পরিবারে বর্ণমালার সাথে পরিচিত হই। তাছাড়া মা-বাবা, ভাই-বােন ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের পারস্পরিক সহায়তায় সততা, শিষ্টাচার, উদারতা, নিয়মানুবর্তিতা ইত্যাদি মানবিক গুণাবলি শিক্ষা লাভের প্রথম সুযােগ পরিবারেই সৃষ্টি হয়। এগুলাে পরিবারের শিক্ষামূলক কাজ। আর পরিবারে শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় বলে পরিবারকে শাশ্বত বিদ্যালয় বা জীবনের প্রথম পাঠশালা বলা হয়। আলোকতি ম্যাসাইনমেন্ট
৩, অর্থনৈতিক কাজ : পরিবারের সদস্যদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা প্রভূতি চাহিদা পূরণের দায়িত্ব পরিবারের। পরিবারের সদস্যরা বিভিন্নভাবে অর্থ উপার্জনের মাধ্যমে এসব চাহিদা মিটিয়ে থাকে | পরিবারকে কেন্দ্র করে কুটির শিল্প, মৎস্য চাষ, কৃষিকাজ, পশু পালন ইত্যাদি অর্থনৈতিক কাজ সম্পাদিত হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নতির ফলে পরিবারের সাথে সংশ্লিষ্ট কাজের জায়গাগুলাে অনেক ক্ষেত্রে পরিবর্তিত হয়েছে এবং নতুন নতুন কাজের সুযােগ সৃষ্টি হয়েছে। কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে হ্রাস পেয়েছে। তবে আজও পরিবার আমাদের সকল প্রকার অর্থনৈতিক চাহিদা পরণ করছে।
৪. রাজনৈতিক কাজ: পরিবারে সাধারণত মা-বাবা কিংবা বড় ভাই-বােন অভিভাবকের ভূমিকা পালন করে। আমরা ছােটরা তাদের আদেশ-নির্দেশ মেনে চলি। তারাও আমাদের অধিকার রক্ষায় কাজ করেন। বুদ্ধি, বিবেক ও আত্মসংযমের শিক্ষা দেন যা আমাদের সুনাগরিক হতে সাহায্য করে। এভাবে পারিবারিক শিক্ষা ও নিয়ম মেনে চলার মাধ্যমে পরিবারেই শিশুর রাজনৈতিক শিক্ষা শুরু হয়। এ শিক্ষা পরবর্তীকালে রাষ্ট্রীয় জীবনে কাজে লাগে। এছাড়া বড়দের রাজনৈতিক আলােচনা শুনে ও সে আলােচনায় অংশগ্রহণ করে আমরা দেশের রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠি। 1/1109
৫. মনস্তাত্ত্বিক কাজ: পরিবার মায়া-মমতা, স্নেহ-ভালােবাসা দিয়ে পরিবারের সদস্যদের মানসিক চাহিদা পূরণ করে। নিজের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা পরিবারের অন্যান্য সদস্যের সাথে ভাগাভাগি করে প্রশান্তি লাভ করা যায়। যেমন- কোনাে বিষয়ে মন খারাপ হলে মা-বাবা, ভাই-বােনদের সাথে আলাপ-আলােচনা করে তার সমাধান করা যায়। এ ধরনের আলােচনা মানসিক শ্রান্তি-ক্লান্তি মুছে দিতে সাহায্য করে। তাছাড়া পরিবার থেকে শিশু উদারতা, সহনশীলতা, সহমর্মিতা প্রভৃতি গুণগুলাে অর্জন করে যা তাদের মানসিক দিককে সমৃদ্ধ করে।
৬. বিনােদনমূলক কাজ : পরিবারের সদস্যদের সাথে গল্প-গুজব, হাসি-ঠাট্টা, গান-বাজনা, টিভি দেখা, বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যাওয়া ইত্যাদির মাধ্যমে আমরা বিনােদন লাভ করি। বর্তমানে বিজ্ঞা ও প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে পরিবারের উল্লেখিত কাজগুলাে কিছুটা হ্রাস পেলেও সদস্যদের সর্বাধিক কল্যাণ সাধনে পরিবারের এসব কাজের গুরুত্ব অপরিসীম।
যৌথ পরিবার কমে যাওয়া এবং একক পরিবার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণঃ
১) সীমিত অর্থনৈতিক যােগানদাতাঃ একটি যৌথ পরিবার অনেকগুলাে মানুষের সমন্বয় নিয়ে থাকে যার লােক সংখ্যা ২৫ থেকে ৩০ জন অথবা তার উর্ধ্বে থাকলেও অনেক যৌথ পরিবারে অর্থনৈতিক যােগানদাতা মাত্র ২ থেকে ৪ জন থাকেন আবার তাদের আয়ের পরিমাণও সমান । এ অবস্থায় যৌথ পরিবারে থেকে পরিবার চালনা অত্যান্ত কষ্টসাধ্য হয় এমনকি তারা নিজের এবং নিজের স্ত্রী সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই যৌথ পরিবার ভেঙ্গে মা,বাবা দাদা-দাদী অন্যান্য সদস্যদের ছেড়ে একক পরিবার গঠনের চিন্তা করেন।
২) ব্যক্তি স্বার্থপরতাঃ যৌথ পরিবারের অর্থনৈতিক যােগানদাতা ব্যক্তিগণ অনেক সময় সবার সাথে মিলেমিশে যৌথ সম্পত্তি গড়ে তােলার পাশাপাশি যৌথ পরিবারের সদস্যদের অজান্তে নিজের নিজের স্ত্রী অথবা সন্তানের নামে আলাদা সম্পত্তি গড়ে তুলেন।পরবর্তীতে তা পরিবারের অন্যান্য সদস্যগণের মধ্যে জানাজানি হলে ঝগড়ার হয় আর যৌথ পরিবার ভেঙ্গে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়।
৩) কর্মজীবীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পরিবারের কর্মজীবী সদস্যদের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে কর্মজীবী সদস্যগণ চাকুরীর সুবাদে দীর্ঘদিন তাদের যৌথ পরিবারের বাহিরে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকতে হয়। ফলশ্রুতিতে এক সময় তাদের মধ্যে যৌথ পরিবারে থাকার আগ্রহ কমে যায় বা তাদের সন্তানাদি মা বাবার সাথে একক পরিবারে থাকতে অভ্যস্ত থাকায় তারা আর যৌথ পরিবারে ফিরে আসতে চায় না। এমনকি তাদের মধ্যে একটি স্বাধীনচেতা মনােভাব সৃষ্টি হয় তখন তারা তাদের পরিবারের কর্তাব্যক্তির বিভিন্ন সিন্ধান্ত মানতেও নারাজ। ফলে যৌথ পরিবার ভেঙ্গে যেতে থাকে।
৪)ব্যক্তিগত আধিপত্য বিস্তারঃ বর্তমান সমাজে যৌথ পরিবার ভেঙ্গে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হলাে ব্যক্তিগত আধিপত্য বিস্তার। পরিবারের প্রত্যেক ব্যক্তি চান পরিবারের সকল সদস্যকে নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে। এতে পরিবারের অন্যদের মধ্যে পরিবার ভেঙ্গে একক পরিবার গঠনের প্রবণতা দেখা যায়।
আদর্শ পরিবারের কার্যাবলীঃ
১) শিক্ষাক্ষেত্রেঃ পরিবার হলাে শিশুর প্রথম পাঠশালা। এক আদর্শ পরিবার উক্ত পরিবারের প্রত্যেকটি শিশুকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য বিদ্যালয়প যাওয়ার পূর্ব থেকেই পাঠদান করা শুরু করে। শিশুদেরকে নীতি নৈতিকতার শিক্ষা প্রদান করে।
২) অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পরিবারের সকল সদস্যের ভরণপােষণের সমস্ত দায়িত্ব গ্রহণ করে থাকে।
৩) মনস্তাত্ত্বিক কাজে : পরিবার মায়া-মমতা, স্নেহ-ভালােবাস দিয়ে পরিবারের সদস্যদের মানসিক চাহিদা পূরণ করে।
৪) বিনােদনমূলক কাজে: একটি আদর্শ পরিবারের সদস্যরা একে অপরের সাথে গল্প-গুজব, হাসি-ঠাট্টা, গান-বাজনা, টি দেখা, বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যাওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের বিনােদন মূলক কাজে অংশগ্রহণ করে থাকে।
মূল কথাঃ
আমরা ঘোষণা দিচ্ছে যে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর সম্পূর্ণ নির্ভুল এবং পরিপূর্ণ। যেহেতু আমাদের ওয়েবসাইটের বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞ শিক্ষকগণ দ্বারা প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর তৈরি করা হয়। এবং ক্লাস ভিত্তিক বোর্ড বই ও স্বনামধন্য রেফারেন্স বই থেকে সংগ্রহ করা হয়। তাই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর 2021 সালের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের বোর্ড পরীক্ষায় A+ সহ সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার নিশ্চয়তা প্রদান করে। তবুও মানুষ যেহেতু ভুলের ঊর্ধ্বে নয় তাই।অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তরে ছোটখাটো কোনো ভুল ধরা পড়লে অবশ্যই কমেন্ট বক্স এর মাধ্যমে জানাবেন।
এসএসসি ব্যাচ 2021 এসাইনমেন্ট ২য় ও ৩য় সপ্তাহ ভূগোল ও পরিবেশ উত্তর – পিডিএফ উত্তর ডাউনলোড
এসএস সি অর্থনীতি ১ম সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর 2021। পরীক্ষার্থী ব্যাচ 2021
সকল পোস্টের আপডেট পেতে নিচের ফেসবুক আইকনে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক পেইজে জয়েন করুন।